সোমবার, ১৯ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০১:৩৫
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে বিরোধপূর্ণ সাড়ে ১৬ শতক জমিতে মৃত জামিলুর ইসলামের প্রথম স্ত্রীর তিন ছেলে জাহেদুল ইসলাম,ইদ্রিস ইসলাম ও জাহাঙ্গীর ইসলাম বোরো ধানের চারা রোপন করতে গেলে তার বিমাতা ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম ও আনিছুর রহমান ও তাদের লোকজর বাধা দেয়। এ নিয়ে তাদের বচসা শুরু হয়। বচসার সুত্র থেকে প্রথমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও পরে তা লাঠি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়। প্রায় এক ঘণ্টা ব্যাপী চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলামের পক্ষের লোকজনের হাতে ওই দুই ভাইকে পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হত্যা করা হয়। আহত হয় হত্যার শিকার ওই দুই জনের মেজ ভাই ইদ্রিস ইসলাম(৪৮)। তাকে ডোমার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকাবাসী আরো জানায় প্রতিপক্ষ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম সহ তাদের ৪ জন আহত হলেও তারা পালিয়ে যায়। ডোমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম জানায়, দক্ষিন চিকনমাটি গ্রামের মৃত. জামিলুর রহমানের প্রথম স্ত্রীর ৫ ছেলে এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর দুই ছেলে ও এক মেয়ে রূপালী রয়েছে। অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম তার অংশের সাড়ে ১৬ শতক জমি তার বিমাতা ভাই জাহাঙ্গীর ইসলাম কে প্রায় চার বছর আগে ৬০ হাজার টাকায় বন্ধক দিয়েছিল। বন্ধকের পর থেকে তারা ওই জমিতে আবাদ করে আসছিল। কিন্তু সম্প্রতি আনোয়ারুল ওই জমি ফেরত চেয়ে তার বিমাতা বড় মায়ের ভাইদের জমিতে হালচাষ করতে নিষেধ করেছিল। কিন্তু জমি বন্ধকের টাকা ৬০ টাকা আনোয়ারুল তাদের ফেরত না দেয়ায় তারা ওই জমিতে বোরোর চারা বোপন করতে গেলে এই সংঘর্ষের সুত্রপাত ঘটে। ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুইটিলাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে প্রতিপক্ষ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলামের ছোট বোনের স্বামী রশিদুল ইসলাম (৪২) কে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সোমবার সকাল ১০টার দিকে বিরোধপূর্ণ সাড়ে ১৬ শতক জমিতে মৃত জামিলুর ইসলামের প্রথম স্ত্রীর তিন ছেলে জাহেদুল ইসলাম,ইদ্রিস ইসলাম ও জাহাঙ্গীর ইসলাম বোরো ধানের চারা রোপন করতে গেলে তার বিমাতা ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম ও আনিছুর রহমান ও তাদের লোকজর বাধা দেয়। এ নিয়ে তাদের বচসা শুরু হয়। বচসার সুত্র থেকে প্রথমে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও পরে তা লাঠি ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে রূপ নেয়। প্রায় এক ঘণ্টা ব্যাপী চলা রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলামের পক্ষের লোকজনের হাতে ওই দুই ভাইকে পিটিয়ে ও ধারালো অস্ত্রের আঘাতে হত্যা করা হয়। আহত হয় হত্যার শিকার ওই দুই জনের মেজ ভাই ইদ্রিস ইসলাম(৪৮)। তাকে ডোমার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকাবাসী আরো জানায় প্রতিপক্ষ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম সহ তাদের ৪ জন আহত হলেও তারা পালিয়ে যায়।
ডোমার ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাফিজুল ইসলাম জানায়, দক্ষিন চিকনমাটি গ্রামের মৃত. জামিলুর রহমানের প্রথম স্ত্রীর ৫ ছেলে এবং দ্বিতীয় স্ত্রীর দুই ছেলে ও এক মেয়ে রূপালী রয়েছে। অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলাম তার অংশের সাড়ে ১৬ শতক জমি তার বিমাতা ভাই জাহাঙ্গীর ইসলাম কে প্রায় চার বছর আগে ৬০ হাজার টাকায় বন্ধক দিয়েছিল। বন্ধকের পর থেকে তারা ওই জমিতে আবাদ করে আসছিল। কিন্তু সম্প্রতি আনোয়ারুল ওই জমি ফেরত চেয়ে তার বিমাতা বড় মায়ের ভাইদের জমিতে হালচাষ করতে নিষেধ করেছিল। কিন্তু জমি বন্ধকের টাকা ৬০ টাকা আনোয়ারুল তাদের ফেরত না দেয়ায় তারা ওই জমিতে বোরোর চারা বোপন করতে গেলে এই সংঘর্ষের সুত্রপাত ঘটে।
ডোমার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ঘটনাস্থল থেকে দুইটিলাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে প্রতিপক্ষ অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য আনোয়ারুল ইসলামের ছোট বোনের স্বামী রশিদুল ইসলাম (৪২) কে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার করা হয়।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী