বৃহস্পতিবার, ২২ জানুয়ারী ২০১৫, দুপুর ০২:৩৭
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হারুন-অর-রশিদ। উপাচার্য বলেন, এ ‘ক্র্যাশ প্রোগ্রাম’ বাস্তবায়নের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের প্রায় প্রতিদিন সকালে পাঠদান ও বিকালে পরীক্ষা নিতে হবে। এমনকি শুক্রবারেও একবেলা পরীক্ষা নিতে হবে। এ জন্য শিক্ষকদের আগামী দুই বছর পাওনা ছুটি ভোগ ও অন্যান্য কাজ থেকে বিরত থেকে এ ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের ২০১৩ সালের বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশনজট বর্তমানে গুরুতর অবস্থায় পৌঁছেছে। এ তথ্য বাস্তবচিত্র বা তথ্যভিত্তিক নয়, ধারণাগত।
সংবাদ সম্মেলনে ক্র্যাশ প্রোগ্রামের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য মোনাজ আহমেদ নূর। তিনি জানান, বর্তমানে সর্বোচ্চ এক বছর আট মাস পর্যন্ত সেশনজট আছে। তবে ২০১৮ সালের জুন থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সম্পূর্ণ সেশনজটমুক্ত হবে। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষাসচিব নজরুল ইসলাম খান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহউপাচার্য আসলাম ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ নোমান উর রশীদ প্রমুখ।
মন্তব্য করুন
ক্যাম্পাস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
বুয়েটে ছাত্ররাজনীতি চালুর দাবিতে বেরোবি ছাত্রলীগের মানবন্ধন
১৪ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন শাবিপ্রবির ১০৩ শিক্ষার্থী
র্যাগিংয়ে জ্বলন্ত সিগারেটের ছ্যাঁকা, হাবিপ্রবির দুই ছাত্র বহিষ্কার