বৃহস্পতিবার, ৭ মার্চ ২০১৩, বিকাল ০৭:১৫
পলাশবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে প্রকাশ, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১৬৪ হেক্টর জমিতে রসুনের চাষ করা হয়েছে। গেল বছর রসুনের আবাদ ছিল ১২০ হেক্টর। গত বছর চাষিরা রসুনের দাম পেয়েছিলেন আশানুরূপ। এ ছাড়াও অন্যান্য ফসলে কৃষকরা তেমন ফলন না পাওয়ায় এ বছর ঝুঁকছে রসুনচাষে।পলাশবাড়ীর বরিশাল , হোসেনপুর, বেতকাপা ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে রসুনের ক্ষেতে। গোয়ালপাড়া গ্রামের রসুনচাষি মানিক জানান, গেল বছর তিনি ৩ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছিলেন। দামও পেয়েছিলেন আশানুরূপ। এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। তিনি আরো জানান, রসুনচাষে পরিশ্রম ও খরচ অত্যন্ত কম আর দামও পাওয়া যায় ভালো। প্রতিমণ রসুনের দাম পেয়েছেন ১৪শ টাকা। এবার আবহাওয়াও বেশ অনুকূল। একই কথা জানালেন কৃষক আমিনুর রহমান। এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। পলাশবাড়ী সদরের শিমূলতলা গ্রামের চাষি আনারুল হক জানান, তিনি এবার ৩ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। ফলন ও দাম ভালো পাবেন বলেও আশা করছেন। প্রতি বিঘা জমিতে পেয়েছেন ২১ মণ করে রসুন। এবারও ফলন গত বছরের চেয়ে বেশি পাবেন বলে তিনি আশা করছেন। তিনি জানান, রসুনচাষে পরিশ্রম কম হয়। সার কীটনাশক ব্যবহার অত্যন্ত কম হয়। সেই সাথে পাওয়া যায় অধিক ফলন। পলাশবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শওকত ওছমান জানান, অন্যান্য ফসলের তুলনায় চাষিরা রসুনের দাম বেশি পেয়েছেন। তাছাড়া এখানকার আবহাওয়া রসুন চাষের উপযোগী। ফলে রসুনচাষে চাষিরা আগ্রহী।
পলাশবাড়ী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে প্রকাশ, এ উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১৬৪ হেক্টর জমিতে রসুনের চাষ করা হয়েছে। গেল বছর রসুনের আবাদ ছিল ১২০ হেক্টর। গত বছর চাষিরা রসুনের দাম পেয়েছিলেন আশানুরূপ। এ ছাড়াও অন্যান্য ফসলে কৃষকরা তেমন ফলন না পাওয়ায় এ বছর ঝুঁকছে রসুনচাষে।পলাশবাড়ীর বরিশাল , হোসেনপুর, বেতকাপা ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে রসুনের ক্ষেতে।
গোয়ালপাড়া গ্রামের রসুনচাষি মানিক জানান, গেল বছর তিনি ৩ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছিলেন। দামও পেয়েছিলেন আশানুরূপ। এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। তিনি আরো জানান, রসুনচাষে পরিশ্রম ও খরচ অত্যন্ত কম আর দামও পাওয়া যায় ভালো। প্রতিমণ রসুনের দাম পেয়েছেন ১৪শ টাকা। এবার আবহাওয়াও বেশ অনুকূল। একই কথা জানালেন কৃষক আমিনুর রহমান। এবার তিনি ৫ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। পলাশবাড়ী সদরের শিমূলতলা গ্রামের চাষি আনারুল হক জানান, তিনি এবার ৩ বিঘা জমিতে রসুন চাষ করেছেন। ফলন ও দাম ভালো পাবেন বলেও আশা করছেন। প্রতি বিঘা জমিতে পেয়েছেন ২১ মণ করে রসুন। এবারও ফলন গত বছরের চেয়ে বেশি পাবেন বলে তিনি আশা করছেন। তিনি জানান, রসুনচাষে পরিশ্রম কম হয়। সার কীটনাশক ব্যবহার অত্যন্ত কম হয়। সেই সাথে পাওয়া যায় অধিক ফলন। পলাশবাড়ী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শওকত ওছমান জানান, অন্যান্য ফসলের তুলনায় চাষিরা রসুনের দাম বেশি পেয়েছেন। তাছাড়া এখানকার আবহাওয়া রসুন চাষের উপযোগী। ফলে রসুনচাষে চাষিরা আগ্রহী।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম