বৃহস্পতিবার, ২ এপ্রিল ২০১৫, দুপুর ০২:০৯
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের উপর এখনও প্রচন্ড প্রভাব শ্রীনির। জগমোহন ডালমিয়ার বয়স হয়েছে। আগের সেই প্রতাপশালী ডালমিয়া তিনি এখন নন। ডালমিয়া প্রেসিডেন্ট হলেও জেনারেল সেক্রেটারি অনুরাগ ঠাকুরকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি মনে করা হয়। আর এই অনুরাগ ঠাকুর যার কথায় উঠেন বসেন তার নাম নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন। ক’দিন আগে যিনি মুস্তফা কামালের বক্তব্যের সমালোচনা করে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন প্রিয় বস শ্রীনিবাসনের। আবার ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে মুস্তফা কামালে বক্তব্য সমর্থন জানিয়ে আইসিসিতে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। মোট কথা মুস্তফা কামাল শ্রীবিবাসন ইস্যুর জেরে দু’দেশের বোর্ডও মুখোমুখি অবস্থানের পর্যায়ে। এই সম্পর্ক সহসা ভালো হওয়ার লক্ষণ দেখছেন না ক্রিকেট পন্ডিতরা। আর এই অবস্থায় দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হওয়া কঠিন বলেই মনে করছেন তারা। বুধবার ঢাকা শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কামালকে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই যথেষ্ঠ আক্রমণাত্মক হতে হয়েছে। কামালের বক্তব্য নিশ্চিয়ই শ্রীনিবাসনের কানে পৌঁছে গেছে। এমনিতেই মুস্তফা কামাল তথা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উপর তেঁতে ছিলেন শ্রীনি। মুস্তফা কামালের ভয়ানক আক্রমণাত্মক বক্তব্য শোনার পর তার যে মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা। কিন্তু শ্রীনি ঠান্ডা মাথার লোক। ভিতরে ভিতরে মাথা খারাপ হলেও বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে তিনি নানা ক’ট চাল চালবেন অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায়। যিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আগাগোড়াই নেতিবাচক। ২০১১ সালে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি ছিলেন জেনারেল সেক্রেটারি। এ সময় বিসিবি থেকে বারবার ভারত সফরে যাওয়ার অনুরোধ করা হলেও তা কানে তুলেননি শ্রীনিবাসন। বাংলাদেশ টেস্ট প্লেয়িং অন্যসব দেশে দ্বিপাক্ষিক সফর করলেও ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে একবারও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যাওয়া হয়নি। অথচ প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় ভারতের বিপক্ষেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী সিরিজ খেলার কথা ছিল। ক্রিকেটকে যখন বিশ্বায়ন করার কথা বলা হচ্ছে ঠিক তখন শ্রীনিবাসনের ভারতের প্রতাবে আগামী বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কমিয়ে ১০টা করা হচ্ছে! সরাসরি নয়, বাংলাদেশকে মূল পর্বে খেলতে হবে বাছাই পর্ব খেলে। বাছাই পর্বে দুর্ভাগ্যক্রমে হোচট খেলেই বাংলাদেশ বিশ্বকাপে দর্শক। যা রীতিমত অপমানকর। দারুণ উন্নতি করা বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে এটা ষড়যন্ত্র হিসেবেই মনে করছেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বিশ্লেষকরা। বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে এখন থেকে আরও অনেক ষড়যন্ত্রই হবে। জাতীয় দলের স্পন্সর ভারতীয় কোম্পানী সাহারা গ্রুপ। বিসিবির জন্য ছিল এটা ভালো চুক্তি। ২০১২ সালে ৯.৪ মিলিয়ন ডলারে চার বছরের জন্য চুক্তিটা করা হয়। চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০১৬ সালে। বিসিসিআইয়ের সঙ্গে বিসিবির যে সম্পর্ক দাঁড়ালো তাতে নতুন করে কোনো ভারতীয় কোম্পানী বাংলাদেশ ক্রিকেটে স্পন্সরশীপ করতে পারবে সেটা নিয়েও আছে সন্দেহ।
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের উপর এখনও প্রচন্ড প্রভাব শ্রীনির। জগমোহন ডালমিয়ার বয়স হয়েছে। আগের সেই প্রতাপশালী ডালমিয়া তিনি এখন নন। ডালমিয়া প্রেসিডেন্ট হলেও জেনারেল সেক্রেটারি অনুরাগ ঠাকুরকেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি মনে করা হয়। আর এই অনুরাগ ঠাকুর যার কথায় উঠেন বসেন তার নাম নারায়ণস্বামী শ্রীনিবাসন। ক’দিন আগে যিনি মুস্তফা কামালের বক্তব্যের সমালোচনা করে পাশে দাঁড়িয়েছিলেন প্রিয় বস শ্রীনিবাসনের। আবার ভারত-বাংলাদেশ ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে মুস্তফা কামালে বক্তব্য সমর্থন জানিয়ে আইসিসিতে চিঠি দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। মোট কথা মুস্তফা কামাল শ্রীবিবাসন ইস্যুর জেরে দু’দেশের বোর্ডও মুখোমুখি অবস্থানের পর্যায়ে। এই সম্পর্ক সহসা ভালো হওয়ার লক্ষণ দেখছেন না ক্রিকেট পন্ডিতরা। আর এই অবস্থায় দু’দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হওয়া কঠিন বলেই মনে করছেন তারা।
বুধবার ঢাকা শাহজালাল আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কামালকে অত্যন্ত যৌক্তিক কারণেই যথেষ্ঠ আক্রমণাত্মক হতে হয়েছে। কামালের বক্তব্য নিশ্চিয়ই শ্রীনিবাসনের কানে পৌঁছে গেছে। এমনিতেই মুস্তফা কামাল তথা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের উপর তেঁতে ছিলেন শ্রীনি। মুস্তফা কামালের ভয়ানক আক্রমণাত্মক বক্তব্য শোনার পর তার যে মাথা খারাপ হয়ে যাওয়ার কথা।
কিন্তু শ্রীনি ঠান্ডা মাথার লোক। ভিতরে ভিতরে মাথা খারাপ হলেও বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে তিনি নানা ক’ট চাল চালবেন অত্যন্ত ঠান্ডা মাথায়। যিনি বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে আগাগোড়াই নেতিবাচক। ২০১১ সালে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে তিনি ছিলেন জেনারেল সেক্রেটারি।
এ সময় বিসিবি থেকে বারবার ভারত সফরে যাওয়ার অনুরোধ করা হলেও তা কানে তুলেননি শ্রীনিবাসন। বাংলাদেশ টেস্ট প্লেয়িং অন্যসব দেশে দ্বিপাক্ষিক সফর করলেও ভারতই একমাত্র দেশ যেখানে একবারও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলতে যাওয়া হয়নি। অথচ প্রতিবেশী দেশ হওয়ায় ভারতের বিপক্ষেই বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশী সিরিজ খেলার কথা ছিল।
ক্রিকেটকে যখন বিশ্বায়ন করার কথা বলা হচ্ছে ঠিক তখন শ্রীনিবাসনের ভারতের প্রতাবে আগামী বিশ্বকাপে দলের সংখ্যা কমিয়ে ১০টা করা হচ্ছে! সরাসরি নয়, বাংলাদেশকে মূল পর্বে খেলতে হবে বাছাই পর্ব খেলে। বাছাই পর্বে দুর্ভাগ্যক্রমে হোচট খেলেই বাংলাদেশ বিশ্বকাপে দর্শক। যা রীতিমত অপমানকর। দারুণ উন্নতি করা বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে এটা ষড়যন্ত্র হিসেবেই মনে করছেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বিশ্লেষকরা।
বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে এখন থেকে আরও অনেক ষড়যন্ত্রই হবে। জাতীয় দলের স্পন্সর ভারতীয় কোম্পানী সাহারা গ্রুপ। বিসিবির জন্য ছিল এটা ভালো চুক্তি। ২০১২ সালে ৯.৪ মিলিয়ন ডলারে চার বছরের জন্য চুক্তিটা করা হয়। চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে ২০১৬ সালে। বিসিসিআইয়ের সঙ্গে বিসিবির যে সম্পর্ক দাঁড়ালো তাতে নতুন করে কোনো ভারতীয় কোম্পানী বাংলাদেশ ক্রিকেটে স্পন্সরশীপ করতে পারবে সেটা নিয়েও আছে সন্দেহ।
মন্তব্য করুন
স্পোর্টস’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
প্রেসক্লাব রংপুর আয়োজিত মিডিয়া কাপের শিরোপা জিতল টিসিএ
বেরোবিতে উত্তরবাংলা ডটকম আন্তঃবিভাগ ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
সাকিব বাদ, তিন ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক শান্ত
নাটকীয়তার ম্যাচে বাংলাদেশ-ভারত যৌথ চ্যাম্পিয়ন