আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

রুবেলের অব্যাহতি প্রতিবেদনে হ্যাপির নারাজি

রবিবার, ১৭ মে ২০১৫, দুপুর ১১:২১

ঢাকা নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক তানজিনা ইসলামের আদালতে রবিবার নিজেই হাজির হয়ে এ নারাজি আবেদন করেন হ্যাপি। সঠিকভাবে তদন্ত না হওয়ায় তিনি এ নারাজি দেন। এদিকে এ মামলা থেকে অব্যাহতিও চেয়েছেন রুবেল।

২০১৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর নাজনীন আক্তার হ্যাপি মিরপুর মডেল থানায় অভিযোগ করেন যে ক্রিকেটার রুবেল হোসেনের সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে রুবেল হ্যাপির ইচ্ছার বিরুদ্ধে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করেন বলেও অভিযোগে বলা হয়।

রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় চলতি বছরের ২৯ মার্চ অব্যাহতির চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি আদালতে দাখিল করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের উইমেন সাপোর্ট এ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের পরিদর্শক হালিমা খাতুন।

এরপর ১৩ এপ্রিল ঢাকা মহানগর হাকিম আতাউল হক চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি স্বাক্ষর করে পরবর্তী পদক্ষেপের জন্য চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) বরাবর পাঠান।

চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) ১৯ এপ্রিল ঢাকা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এ মামলাটি বদলি করেন। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫ এর বিচারক তানজিনা ইসলাম অব্যাহতির শুনানির জন্য ১৭ মে দিন ধার্য করেন।

চূড়ান্ত প্রতিবেদনে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উল্লেখ করেন, নাজনীন আক্তার হ্যাপি প্রাপ্তবয়স্ক ও মিডিয়াতে কাজ করা একজন সচেতন আধুনিক ব্যক্তি। প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরও বৈবাহিক সম্পর্ক ছাড়া তিনি যদি রুবেলের সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক স্থাপন করে থাকেন তাহলে সেটা তার সম্মতিতে হয়ে থাকতে পারে। ধর্ষণের সংজ্ঞানুযায়ী বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে তার কোনো সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি। তদন্তে রুবেল হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়নি। তাই এ মামলার দায় থেকে তাকে অব্যাহতিদানের প্রার্থনা জানানো হলো।

মন্তব্য করুন


 

Link copied