সোমবার, ২৫ মার্চ ২০১৩, দুপুর ০৪:১৫
উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রতাপ গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮ টার দিকে। ধর্ষিতা (১৭) ওই গ্রামের আবদুস ছালামের মেয়ে। এ ঘটনার এক মাস পর ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে ধর্ষক রাশেদুল ইসলামসহ (৩০) আরো দুই জনকে আসামী করে রোববার রাতে সাদুল্যাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম প্রতাপ গ্রামের মো. জেলাল উদ্দিনের ছেলে। সে বাড়ীর পার্শ্বে মুদির দোকান দিয়ে ব্যবসা করে আসছিল। মামলার আসামীরা হলেন- ধর্ষকের ছোট ভাই ভুট্টু মিয়া (২৮) ও তার স্ত্রী শাহিনুর বেগম (২৩)। এলাকাবাসী ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম প্রতিবেশী হওয়ায় সে প্রায়ই ধর্ষিতার বাড়ীতে আসা-যাওয়া করতো। ঘটনার দিন তরুণীকে বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে ফুঁসলিয়ে বাড়ীর পার্শ্ববর্তী একটি কলা বাগানে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এতে ওই তরুণী সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম পালিয়ে যান। পরে ওই রাতেই অসুস্থ অবস্থায় তরুণীকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। সুস্থ হয়ে ধর্ষিতা ঘটনাটি তার পরিবারের লোকজনের নিকট জানান। ধর্ষিতার বাবা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে রাশেদুল ইসলাম তার মেয়েকে বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যক্ত করে আসছেন। এ ঘটনায় বিচার দেয়ার আশ্বাসে ধর্ষকের পরিবার ও স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল তালবাহানা ও সময়ক্ষেপণ করেন। ফলে দীর্ঘ এক মাসেও বিচার না পাওয়ায় অবশেষে বাধ্য হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করি। মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করে সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মজনুর রহমান জানান, আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাজা মিয়া জানান, মামলা দায়ের হওয়ার সঙ্গেই সোমবার গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরো জানান, ধর্ষক রাশেদুল ইসলামসহ মামলার আসামীদের গ্রেপ্তার করতে চেষ্টা চলছে।
উপজেলার নলডাঙ্গা ইউনিয়নের প্রতাপ গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত সাড়ে ৮ টার দিকে। ধর্ষিতা (১৭) ওই গ্রামের আবদুস ছালামের মেয়ে। এ ঘটনার এক মাস পর ধর্ষিতা নিজেই বাদী হয়ে ধর্ষক রাশেদুল ইসলামসহ (৩০) আরো দুই জনকে আসামী করে রোববার রাতে সাদুল্যাপুর থানায় মামলা দায়ের করেন। ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম প্রতাপ গ্রামের মো. জেলাল উদ্দিনের ছেলে। সে বাড়ীর পার্শ্বে মুদির দোকান দিয়ে ব্যবসা করে আসছিল। মামলার আসামীরা হলেন- ধর্ষকের ছোট ভাই ভুট্টু মিয়া (২৮) ও তার স্ত্রী শাহিনুর বেগম (২৩)।
এলাকাবাসী ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম প্রতিবেশী হওয়ায় সে প্রায়ই ধর্ষিতার বাড়ীতে আসা-যাওয়া করতো। ঘটনার দিন তরুণীকে বিভিন্ন প্রলোভন দিয়ে ফুঁসলিয়ে বাড়ীর পার্শ্ববর্তী একটি কলা বাগানে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। এতে ওই তরুণী সংজ্ঞাহীন হয়ে পড়লে ধর্ষক রাশেদুল ইসলাম পালিয়ে যান। পরে ওই রাতেই অসুস্থ অবস্থায় তরুণীকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। সুস্থ হয়ে ধর্ষিতা ঘটনাটি তার পরিবারের লোকজনের নিকট জানান।
ধর্ষিতার বাবা জানান, বেশ কিছুদিন ধরে রাশেদুল ইসলাম তার মেয়েকে বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যক্ত করে আসছেন। এ ঘটনায় বিচার দেয়ার আশ্বাসে ধর্ষকের পরিবার ও স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল তালবাহানা ও সময়ক্ষেপণ করেন। ফলে দীর্ঘ এক মাসেও বিচার না পাওয়ায় অবশেষে বাধ্য হয়ে আইনের আশ্রয় গ্রহণ করি।
মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করে সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মজনুর রহমান জানান, আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ রাজা মিয়া জানান, মামলা দায়ের হওয়ার সঙ্গেই সোমবার গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে ধর্ষিতার ডাক্তারি পরীক্ষা-নিরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। তিনি আরো জানান, ধর্ষক রাশেদুল ইসলামসহ মামলার আসামীদের গ্রেপ্তার করতে চেষ্টা চলছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম