বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৩, দুপুর ১০:০৩
গত নির্বাচনে এ আসনে ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭১৬ জন। ১৯৯০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রংপুরের সন্তান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা হারিয়ে জেলে যাওয়ার পর এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের তার প্রতি সহানুভূতি আসে। আর সেই থেকে প্রতিবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ সহ জেলার সব ক’টি আসনে জাতীয় পার্টি জয়ী হয়ে এসেছে। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী এইচ এম এরশাদ (লাঙ্গল) ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৯৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের বিএনপি নেতা এডভোকেট আবদুল কাইয়ুম মণ্ডল পান ১৯ হাজার ৭১২ ভোট। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের এ টি এম গোলাম মোস্তফা পান ৪ হাজার ৭৪০ ভোট। নির্বাচনে এরশাদ রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসনে জয়ী হন। তিনি ঢাকার আসন রেখে রংপুরের আসনটি ছেড়ে দেন তার পত্নী রওশন এরশাদের জন্য। রংপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী রওশন এরশাদ ৮৭ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আহ্বায়ক রহিম উদ্দিন ভরসা পান ২৫ হাজার ৫২৪ ভোট। নির্বাচিত এমপির কাছে জনগণের প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। কারণ, জাতীয় পার্টির সমর্থিত মহাজোট সরকার ক্ষমতায়। কিন্তু জনগণের সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এ অবস্থায় রংপুরে জাতীয় পার্টির অবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও বিরোধ দেখা দিয়েছে। এ কোন্দল ও বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ২০শে ডিসেম্বর রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির একক প্রার্থী দিতে না পারায় প্রথম রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদ চলে যায় আওয়ামী লীগের দখলে। রংপুর সিটি করপোরেশন মেয়র নির্বাচিত হন শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু। এ কারণে জাতীয় পার্টির দু’নেতা সাবেক রংপুর পৌরসভার মেয়র এ কে এম আবদুর রউফ মানিক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং নতুনভাবে রংপুর জেলা ও মহানগর সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় সাবেক এমপি মশিউর রহমান রাঙ্গাকে। এছাড়া জেলা সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী নান্টু ও মহানগর সম্পাদক এডভোকেট সালাহ্ উদ্দিন কাদেরীকে করা হয়। ওদিকে একই অবস্থা বিরাজ করছে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগে। এখানে কেন্দ্রীয়ভাবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল মনসুর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রেজাউল করিম রাজু এবং মহানগর কমিটির সভাপতি শাফিয়ার রহমান শফি ও সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডলকে করা হলে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে ত্যাগী নেতাকর্মীরা। তারাও পাল্টা কমিটি করে।
গত নির্বাচনে এ আসনে ভোটারের সংখ্যা ছিল ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭১৬ জন। ১৯৯০ সালে তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রংপুরের সন্তান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ক্ষমতা হারিয়ে জেলে যাওয়ার পর এ অঞ্চলের সাধারণ মানুষের তার প্রতি সহানুভূতি আসে। আর সেই থেকে প্রতিবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রংপুর-৩ সহ জেলার সব ক’টি আসনে জাতীয় পার্টি জয়ী হয়ে এসেছে।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মহাজোট প্রার্থী এইচ এম এরশাদ (লাঙ্গল) ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৯৬ ভোট পেয়ে জয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চারদলীয় জোটের বিএনপি নেতা এডভোকেট আবদুল কাইয়ুম মণ্ডল পান ১৯ হাজার ৭১২ ভোট। ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের এ টি এম গোলাম মোস্তফা পান ৪ হাজার ৭৪০ ভোট।
নির্বাচনে এরশাদ রংপুর-৩ ও ঢাকা-১৭ আসনে জয়ী হন। তিনি ঢাকার আসন রেখে রংপুরের আসনটি ছেড়ে দেন তার পত্নী রওশন এরশাদের জন্য। রংপুর-৩ আসনের উপনির্বাচনে মহাজোটের প্রার্থী রওশন এরশাদ ৮৭ হাজার ৮৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন।
তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির আহ্বায়ক রহিম উদ্দিন ভরসা পান ২৫ হাজার ৫২৪ ভোট। নির্বাচিত এমপির কাছে জনগণের প্রত্যাশা ছিল অনেক বেশি। কারণ, জাতীয় পার্টির সমর্থিত মহাজোট সরকার ক্ষমতায়। কিন্তু জনগণের সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি।
এ অবস্থায় রংপুরে জাতীয় পার্টির অবস্থা দুর্বল হয়ে পড়েছে। দলে অভ্যন্তরীণ কোন্দল ও বিরোধ দেখা দিয়েছে। এ কোন্দল ও বিরোধকে কেন্দ্র করে গত ২০শে ডিসেম্বর রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির একক প্রার্থী দিতে না পারায় প্রথম রংপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদ চলে যায় আওয়ামী লীগের দখলে। রংপুর সিটি করপোরেশন মেয়র নির্বাচিত হন শরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু।
এ কারণে জাতীয় পার্টির দু’নেতা সাবেক রংপুর পৌরসভার মেয়র এ কে এম আবদুর রউফ মানিক ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফাকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয় এবং নতুনভাবে রংপুর জেলা ও মহানগর সভাপতির দায়িত্ব দেয়া হয় সাবেক এমপি মশিউর রহমান রাঙ্গাকে। এছাড়া জেলা সম্পাদক মাসুদ চৌধুরী নান্টু ও মহানগর সম্পাদক এডভোকেট সালাহ্ উদ্দিন কাদেরীকে করা হয়।
ওদিকে একই অবস্থা বিরাজ করছে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগে। এখানে কেন্দ্রীয়ভাবে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল মনসুর আহমেদ ও সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট রেজাউল করিম রাজু এবং মহানগর কমিটির সভাপতি শাফিয়ার রহমান শফি ও সাধারণ সম্পাদক তুষার কান্তি মণ্ডলকে করা হলে বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠে ত্যাগী নেতাকর্মীরা। তারাও পাল্টা কমিটি করে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী