তবে যাইহোক অধ্যাপক রুইলন কিন্তু সব নারীকে এজন্য ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করতে বলছেন না। কারণ হিসেবে তিনি বলছেন, এই গবেষণায় যারা অংশ নিয়েছিলেন তারা সব নারীর প্রতিনিধিত্ব করে না।
গবেষণার প্রাথমিক ফলাফল সম্পর্কে প্রফেসর রুইলন বলছেন, এই গবেষণা ব্রা’র ব্যবহারের যৌক্তিকতাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে। তিনি বলছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে ব্রা পরিধান করে থাকে তারা এই মুহূর্তে তা বর্জন করলে আদতে কোন লাভ হবে না।
গবেষণায় অংশগ্রহনকারী কিছু নারী ব্রা’র ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে এবং পরবর্তীতে তাদের কোন পিঠের ব্যথা হয়নি। গবেষণায় অংশগ্রহণকারী ৩০ বছর বয়স্ক একজন নারী ব্রা পরিধান না করার নানান সুবিধার কথা কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি এখন খুব সহজেই নিঃশ্বাস নিতে পারছি, আমার স্তনযুগলকে খুব সহজেই বহন করতে পারছি এবং আমার কোন পিঠের ব্যথা নেই। এখন দেখার বিষয় ৫০ বছর বয়স্কে গিয়ে তিনি কি বলেন।