শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৩, সকাল ০৯:০৮
উপজেলার বুরুঙ্গি গ্রামের আব্দুল মতিনের কন্যা ও উল্যাসোনাতলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী আয়শা আক্তার আশা। তিন বোনের মধ্যে আশা। মা-বাবার ইচ্ছা ছিল তাকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করবে। কিন্তু সেই ইচ্ছা আর পূরণ হতে দিল না প্রতিবেশী মুরাদুজ্জামান বাবু নামে এক বখাটে যুবক (১৮)। জানাগেছে, প্রতিনিয়তই স্কুলে যাতায়াতের পথে আশাকে ঐ বখাটে যুবক বাবু বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যক্ত করত। দীর্ঘদিন ধরে এই উত্ত্যক্ত করার কারণে আশার পিতা মাতা স্থানীয় মাতব্বর ও বাবুর পিতামাতাকে অবহিত করে। তাতে কোন ফল হয়নি বরং ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে বাবু। গত ১২ এপ্রিল বিকালে রাস্তায় একাকী পেয়ে আশাকে উত্ত্যক্ত করার এক পর্যায়ে তার হাত ধরে টানাহেচড়া করে এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনা গ্রামবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে হৈচৈ পরে যায়। ফলে আশা লোক লজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে ঐ রাতেই আশা সবার অজান্তে তার শয়ন ঘরে বিষপান করে। এ সময় তার মা টের পেয়ে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে আশাকে চিকিৎসার জন্য সাঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। আয়শা আক্তার আশার পরিবারের অভিযোগ তার মেয়েকে রাস্তাঘাটে সব সময় কু-প্রস্তাব, প্রেম নিবেদন ও নানা ভাবে উত্ত্যক্ত করার কারণেই আশা বিষপান করে আত্মহত্যা করেছে। এ ব্যাপারে আশার পিতা আব্দুল মতিন বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল সাঘাটা থানায় ঐ বখাটে যুবক মুরাদুজ্জামান বাবুকে আসামী করে একটি আত্মহননে প্ররোচনার মামলা দায়ের করেছেন। মামলা করার পর বাবুর লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে নানা হুমকি অব্যাহত রেখেছে। বাবু কে গ্রেফতারের জন্য পুলিশী তৎপরতা চলছে বলে থানা সূত্রে জানা গেছে।
উপজেলার বুরুঙ্গি গ্রামের আব্দুল মতিনের কন্যা ও উল্যাসোনাতলা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণীর ছাত্রী আয়শা আক্তার আশা। তিন বোনের মধ্যে আশা। মা-বাবার ইচ্ছা ছিল তাকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করবে। কিন্তু সেই ইচ্ছা আর পূরণ হতে দিল না প্রতিবেশী মুরাদুজ্জামান বাবু নামে এক বখাটে যুবক (১৮)।
জানাগেছে, প্রতিনিয়তই স্কুলে যাতায়াতের পথে আশাকে ঐ বখাটে যুবক বাবু বিভিন্ন ধরনের কু-প্রস্তাব দিয়ে উত্ত্যক্ত করত। দীর্ঘদিন ধরে এই উত্ত্যক্ত করার কারণে আশার পিতা মাতা স্থানীয় মাতব্বর ও বাবুর পিতামাতাকে অবহিত করে। তাতে কোন ফল হয়নি বরং ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে বাবু। গত ১২ এপ্রিল বিকালে রাস্তায় একাকী পেয়ে আশাকে উত্ত্যক্ত করার এক পর্যায়ে তার হাত ধরে টানাহেচড়া করে এবং মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনা গ্রামবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে হৈচৈ পরে যায়। ফলে আশা লোক লজ্জা ও অপমান সইতে না পেরে ঐ রাতেই আশা সবার অজান্তে তার শয়ন ঘরে বিষপান করে। এ সময় তার মা টের পেয়ে চিৎকার দিলে প্রতিবেশীরা এসে আশাকে চিকিৎসার জন্য সাঘাটা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। আয়শা আক্তার আশার পরিবারের অভিযোগ তার মেয়েকে রাস্তাঘাটে সব সময় কু-প্রস্তাব, প্রেম নিবেদন ও নানা ভাবে উত্ত্যক্ত করার কারণেই আশা বিষপান করে আত্মহত্যা করেছে। এ ব্যাপারে আশার পিতা আব্দুল মতিন বাদী হয়ে ১৩ এপ্রিল সাঘাটা থানায় ঐ বখাটে যুবক মুরাদুজ্জামান বাবুকে আসামী করে একটি আত্মহননে প্ররোচনার মামলা দায়ের করেছেন। মামলা করার পর বাবুর লোকজন ক্ষিপ্ত হয়ে মামলা তুলে নেওয়ার জন্য বাদীকে নানা হুমকি অব্যাহত রেখেছে। বাবু কে গ্রেফতারের জন্য পুলিশী তৎপরতা চলছে বলে থানা সূত্রে জানা গেছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম