আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

ঢাকার এফ.এম রেডিও বনাম আরজে সমাচার

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০১৩, বিকাল ০৬:১২

সজিব তৌহিদ; ব্লগার ও সাংবাদিক উন্নত দেশের মত বাংলাদেশে এফ.এফ রেডিওর প্রচলন কে আমরা স্বগত জানাই। কিন্তু সেটার উপর বিচক্ষণ নজরদারি না রাখাকে আমরা ধিক্কার জানাতেই পারি।ঢাকার এফ.এম রেডিওর আরজে বা উপস্থাপকদের ভাষা প্রয়োগ, শব্দ চয়ন, প্রক্ষেপন এবং ভাষার ব্যবহার সম্পের্কে কম বেশি সবারই জানা আছে। এখন নতুন আরো একটু জানাতে চাই।ফেব্রুয়ারি মাসে কোন এক স্টেশনের এক আরজে বললেন, “অনেকেই আমাদের ব্লেম দেয়, আমরা নাকি বেঙ্গলি ল্যাঙ্গুয়েজ ভালো করে বলতে পারি না। কথায় কথায় নাকি ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করি। আমরা সেটা বিলিভ করি না।” আর গতকাল এক অনুষ্ঠানে মধ্যরাতে আরজে হাঙ্গামা এবং মিষ্টিখান দুজনে কথপোকথনে এতোসব বাজে কথা বলছিল, যা বন্ধুমহলে আড্ডার আসরে তা প্রধান কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হলেও গণমাধ্যমে তা গ্রহণযোগ্য নয়। সে অনুষ্ঠানে কুমু নামে এক মেয়ে এসএমএস করেছেন। আরজে মিষ্টিখান সে এসএমএস পড়ে মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে যৌন ইমোশন দিয়ে বললেন, কুমু তোমাকে দিলাম আমি ওয়ু…..ওয়ু……। ছেলে আরজে হাঙ্গামা মেয়ে আরজে মিষ্টিখানের কথা কেড়ে নিয়ে খুব তড়িগড়ি করে বললেন, কুমু তোমাকে দিব আমি চুমু….। সবারই এফ.এম সম্পের্কে যথেষ্ট ধারণা আছে। এটা তো একদিনের এক ঘটনামাত্র। বেশিরভাগ রেডিও স্টেশনে গভীর রাতের নানা অনুষ্ঠানগুলোই এমন বিভ্রান্ত ও বিব্রতকর।যার শ্রোতার সংখ্যা হাজার-হাজার, লক্ষ লক্ষ। যার বৃহৎ অংশই তরুণ এবং সিংহভাগ ইন্টারমিডিয়েট পড়ুয়া শিক্ষার্থী। কিয়ৎ অংশ আছে অনার্স ১ম ও দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষর্থী। আর এসব অনুষ্ঠানের প্রতিদিন পৃষ্ঠপোষকতা করে যাচ্ছে আমার দেশের জ্ঞানী-গুনী, ধণিক শ্রেণির কথিত বুদ্ধিজীবীরা…!! তার মানে এই নয় যে এফ রেডিওর সব আরজে এবং অনুষ্ঠানের এই কলঙ্কজনক অবস্থা। এখনো সপ্তাহান্তে কান পেতে থাকেন সব শ্রেণির ও সব পেশার লক্ষ-লক্ষ মানুষ কিছু অনুষ্ঠান শোনার আশায়, কাঙ্খিত আরজের শব্দচয়ন ও নান্দনিক ভাষায়। যা মিস হলে মনে হয় সত্যিই যেন কিছু একটা এ সপ্তাহে  মিস করা হলো....  

মন্তব্য করুন


 

Link copied