রবিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৩, বিকাল ০৫:১২
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র এ খবর নিশ্চিত করে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিককে জানিয়েছে, দুর্ণীতির অভিযোগে উপাচার্য আব্দুল জলিল মিয়াকে অব্যাহতি দিয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছে। সূত্র আরও জানিয়েছে যে, নতুন উপাচার্য হিসাবে ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষকের নাম ও প্রস্তাব করা হয়েছে। শিঘ্রই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ পাবে। এ বিষয়ে ঐ পত্রিকাটিকে শিক্ষা সচিব কামাল আবদুল নাসের বলেন, আমরা পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করছি এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির আস্থাভাজন এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা উত্তরবাংলা ডটকমকে জানিয়েছেন, উপাচার্য মহোদয় যে কোন সময় পরিস্থিতি বুঝে পদত্যাগ করতে পারেন। তার বর্তমান কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে সে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। উপাচার্য অপসারণের চুড়ান্ত ঘন্টা বাজার আগমূহুর্তে তিনি পদত্যাগ করবেন বলে মনেহচ্ছে। তিনি আরও জানান, উপাচার্য মহোদয় এই মূহুর্তে তার আসন রক্ষার চেয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সহ বিভিন্ন অনিয়ম গুলোকে কি ভাবে বৈধতা দেওয়া যায় সেই দিকেই বেশি নজর দিচ্ছেন। যাতে করে পরবর্তীতে কোন আইনি ঝামেলায় পড়তে না হয়। উপাচার্যের দুর্নীতি নিয়ে গত জানুয়ারি মাস থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে মঞ্জুরি কমিশন তদন্ত করে আবদুল জলিল মিয়ার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের সত্যতা পায়। প্রতিবেদনে দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে উপাচার্যকে রংপুরে সরিয়ে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ভিসি আব্দুল জলিল বহাল তবিয়তে নিজ পদে অসীন থেকে একের পর এক নতুন নতুন দুর্ণীতির জন্ম দিতে থাকে। যার সর্বশেষ শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মকর্তা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মকর্তাকে বহিস্কারের ঘটনায় আবার অচল হয়ে পরেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা।
শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্র এ খবর নিশ্চিত করে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিককে জানিয়েছে, দুর্ণীতির অভিযোগে উপাচার্য আব্দুল জলিল মিয়াকে অব্যাহতি দিয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সারসংক্ষেপ পাঠানো হয়েছে।
সূত্র আরও জানিয়েছে যে, নতুন উপাচার্য হিসাবে ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষকের নাম ও প্রস্তাব করা হয়েছে। শিঘ্রই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন উপাচার্য নিয়োগ পাবে।
এ বিষয়ে ঐ পত্রিকাটিকে শিক্ষা সচিব কামাল আবদুল নাসের বলেন, আমরা পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করছি এবং এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসির আস্থাভাজন এক প্রশাসনিক কর্মকর্তা উত্তরবাংলা ডটকমকে জানিয়েছেন, উপাচার্য মহোদয় যে কোন সময় পরিস্থিতি বুঝে পদত্যাগ করতে পারেন। তার বর্তমান কর্মকান্ড দেখে মনে হচ্ছে সে পদত্যাগের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। উপাচার্য অপসারণের চুড়ান্ত ঘন্টা বাজার আগমূহুর্তে তিনি পদত্যাগ করবেন বলে মনেহচ্ছে।
তিনি আরও জানান, উপাচার্য মহোদয় এই মূহুর্তে তার আসন রক্ষার চেয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া সহ বিভিন্ন অনিয়ম গুলোকে কি ভাবে বৈধতা দেওয়া যায় সেই দিকেই বেশি নজর দিচ্ছেন। যাতে করে পরবর্তীতে কোন আইনি ঝামেলায় পড়তে না হয়।
উপাচার্যের দুর্নীতি নিয়ে গত জানুয়ারি মাস থেকে বিশ্ববিদ্যালয়টিতে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে মঞ্জুরি কমিশন তদন্ত করে আবদুল জলিল মিয়ার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের সত্যতা পায়। প্রতিবেদনে দুর্নীতির চিত্র তুলে ধরে উপাচার্যকে রংপুরে সরিয়ে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ভিসি আব্দুল জলিল বহাল তবিয়তে নিজ পদে অসীন থেকে একের পর এক নতুন নতুন দুর্ণীতির জন্ম দিতে থাকে। যার সর্বশেষ শিকার হন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মকর্তা। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষক ও ২ কর্মকর্তাকে বহিস্কারের ঘটনায় আবার অচল হয়ে পরেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ব্যবস্থা।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম