মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর ২০১৫, দুপুর ০৩:৪৬
‘আমার জন্য প্রিন্স চার্মিং আসবে’ স্বপ্নের মতো সুন্দর এবং রূপকথার গল্পের মতো নায়কের স্বপ্ন প্রায় প্রত্যেক মেয়েই সাজান। মনে করেন যার সঙ্গে সম্পর্কে আছেন তিনিই প্রিন্স চার্মিং। আবেগী এই বয়সে তার মন ভোলানো কথা এমন আশারই জন্ম দেয়। কিন্তু অধিকাংশ সময় বাস্তবতা মেয়েকে ভিন্ন কিছুর সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। এতো অল্প বয়সে নিজের ক্যারিয়ার না গড়ে এসব স্বপ্নের পথে হাঁটতে গেলে বেশির ভাগ মেয়েই ভুল করে বসে। বাস্তব জীবনের প্রিন্স চার্মিং স্বপ্নের চেয়ে পুরোপুরি আলাদা হয়। তাই এই স্বপ্ন ঝেড়ে ফেলে নিজেকে গোছানোর দিকে মন দেয়া ভালো। ‘কখনো সে কষ্ট দেবে না’ প্রায় ক্ষেত্রে দেখা যায় সুসম্পর্ক ধরে রাখতে মেয়েরাই বেশি ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন। নিজের কষ্ট হলেও অনেক সময় এই কাজটি করতে হয়। অতিরিক্ত ভালোবাসায় আবৃত মনটা মেনেই নিতে পারে না ভালোবাসার মানুষটি কষ্ট দিতে পারে। আর তাই অনেক মেয়েই না বুঝে বাবা মা আত্মীয় স্বজনকে কষ্ট দিতে দ্বিধা বোধ করেন না। কিন্তু এই আশা সম্পূর্ণ ভুল। স্বাচ্ছন্দ্য না থাকলে সংসারের জাতাকলে সে ভুল ভাঙতে সময়ও লাগে কম। ‘সব কিছু সহজ ভাবেই হবে’ নারী মনে অনেক বেশি আবেগ কাজ করে। একটু সহজভাবে চিন্তা করেন বলেই নারীরা সম্পর্কে জড়ালে ভাবেন সব কিছুই সহজে হয়ে যাবে। সহজেই সঙ্গীর সঙ্গে জীবন পার করে দেয়া সম্ভব হবে। কিন্তু আসলে কখনোই তা হয় না। জীবনটা কষ্টের এবং অনেক কঠিন। তাই বাস্তব নির্ভর চিন্তা করতে শিখুন। ‘নিজের মতো থাকতে পারবো’ সম্পর্কের ক্ষেত্রে হোক বা সম্পর্কের বাইরে হোক মেয়েদের এই স্বপ্ন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পূরণ হওয়ার নয়। টিনএজ বয়সে হয়তো অনেকেই দু চোখে স্বপ্ন নিয়ে বড় বড় অনেক লক্ষ্য স্থীর করেন। কিন্তু হাতে গোনা কয়েকজনই সে স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। তাই স্বপ্নটি দেখতে হবে বাস্তবতা নির্ভর। পরিবার পরিজনের মাঝে থেকে নিজেকে প্রতিষ্টিত করতে মনস্থীর করতে হবে। শুধু আশা না রেখে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ভালো। আশা থাকলে কষ্ট বাড়ে।
‘আমার জন্য প্রিন্স চার্মিং আসবে’
স্বপ্নের মতো সুন্দর এবং রূপকথার গল্পের মতো নায়কের স্বপ্ন প্রায় প্রত্যেক মেয়েই সাজান। মনে করেন যার সঙ্গে সম্পর্কে আছেন তিনিই প্রিন্স চার্মিং। আবেগী এই বয়সে তার মন ভোলানো কথা এমন আশারই জন্ম দেয়। কিন্তু অধিকাংশ সময় বাস্তবতা মেয়েকে ভিন্ন কিছুর সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। এতো অল্প বয়সে নিজের ক্যারিয়ার না গড়ে এসব স্বপ্নের পথে হাঁটতে গেলে বেশির ভাগ মেয়েই ভুল করে বসে। বাস্তব জীবনের প্রিন্স চার্মিং স্বপ্নের চেয়ে পুরোপুরি আলাদা হয়। তাই এই স্বপ্ন ঝেড়ে ফেলে নিজেকে গোছানোর দিকে মন দেয়া ভালো।
‘কখনো সে কষ্ট দেবে না’
প্রায় ক্ষেত্রে দেখা যায় সুসম্পর্ক ধরে রাখতে মেয়েরাই বেশি ছাড় দেয়ার মানসিকতা রাখেন। নিজের কষ্ট হলেও অনেক সময় এই কাজটি করতে হয়। অতিরিক্ত ভালোবাসায় আবৃত মনটা মেনেই নিতে পারে না ভালোবাসার মানুষটি কষ্ট দিতে পারে। আর তাই অনেক মেয়েই না বুঝে বাবা মা আত্মীয় স্বজনকে কষ্ট দিতে দ্বিধা বোধ করেন না। কিন্তু এই আশা সম্পূর্ণ ভুল। স্বাচ্ছন্দ্য না থাকলে সংসারের জাতাকলে সে ভুল ভাঙতে সময়ও লাগে কম।
‘সব কিছু সহজ ভাবেই হবে’
নারী মনে অনেক বেশি আবেগ কাজ করে। একটু সহজভাবে চিন্তা করেন বলেই নারীরা সম্পর্কে জড়ালে ভাবেন সব কিছুই সহজে হয়ে যাবে। সহজেই সঙ্গীর সঙ্গে জীবন পার করে দেয়া সম্ভব হবে। কিন্তু আসলে কখনোই তা হয় না। জীবনটা কষ্টের এবং অনেক কঠিন। তাই বাস্তব নির্ভর চিন্তা করতে শিখুন।
‘নিজের মতো থাকতে পারবো’
সম্পর্কের ক্ষেত্রে হোক বা সম্পর্কের বাইরে হোক মেয়েদের এই স্বপ্ন বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই পূরণ হওয়ার নয়। টিনএজ বয়সে হয়তো অনেকেই দু চোখে স্বপ্ন নিয়ে বড় বড় অনেক লক্ষ্য স্থীর করেন। কিন্তু হাতে গোনা কয়েকজনই সে স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন। তাই স্বপ্নটি দেখতে হবে বাস্তবতা নির্ভর। পরিবার পরিজনের মাঝে থেকে নিজেকে প্রতিষ্টিত করতে মনস্থীর করতে হবে। শুধু আশা না রেখে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া ভালো। আশা থাকলে কষ্ট বাড়ে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম