বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০১৩, দুপুর ০২:১২
স্টাফ রিপোর্টার: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ড. আব্দুল জলিলের অপসারণের দাবীতে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে করা মামলায় জামিন পেয়েছে ৯ শিক্ষক ও ৩ কর্মকর্তা সহ শিক্ষার্থীরা। বুধবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার্ড সাজাহান আলী মন্ডল বাদী হয়ে ৯ শিক্ষক, ৩ কর্মকর্তা ও অজ্ঞাত একশ’ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। বৃহস্পতিবার নামীয় আসামিরা রংপুর চীফ জুডিশিয়াল আদালতে হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। মামলায় প্রধান আসামী করা হয় গনিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড, আর এম হাফিজুর রহমান , অন্যান্যরা হলেন ম্যানেজম্যান্ট ষ্টাটিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড, মতিউর রহমান , বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড, তুহিন ওয়াদুদ , কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইজ্ঞিনিয়ারিং বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ইলিয়াছ প্রমানিক , পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আশরাফুল আলম , ইলেক্ট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক ফেরদৌস রহমান , একাউন্টিং বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আপেল মাহমুদ , সহকারি পরিচালক গন্থাগারিক মামদুদুর রহমান , শাহীনুর রহমান সহকারি অধ্যাপক একাউন্টিং বিভাগ , সহকারি রেজিষ্টার আমিনুর রহমান , একাউন্টিং বিভাগের শিক্ষক ওমর ফারুক এবং সহকারি রেজিষ্টার মোরশেদ আলম রনি । মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে গত ২০ এপ্রিল আসামীরা শিক্ষার্থীদের উস্কানী দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত উপাচার্যের বাস ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মিটিং চলা কালে বেলা ১১ টার দিকে আসামীদের নেতৃত্বে তাদের পক্ষের অজ্ঞাত শতাধিক শিক্ষার্থীকে নিয়ে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে উপচার্যের বাসভবনে হামলা করে । আসামীদের হুকুমে আসামীরা ও অন্যান্যরা উপাচার্যকে প্রানে মেরে ফেলার জন্য তার বাস ভবনের সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করলে আইন শৃংখলা রক্ষা কারি পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বলপ্রয়োগ করে তাদের ছত্র ভঙ্গ করে দেয় । এর পর তারা আবারো একজোট হয়ে অস্ত্র সস্ত্র সহ ককটেল বিস্ফোরন ঘটাতে ঘটাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নীচতলার সকল কক্ষের গ্লাস সহ মালামাল ভাংচুর করে । তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারিদের মারধর করে । এ ঘটনায় প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয় ।
মামলায় প্রধান আসামী করা হয় গনিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড, আর এম হাফিজুর রহমান , অন্যান্যরা হলেন ম্যানেজম্যান্ট ষ্টাটিজ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড, মতিউর রহমান , বাংলা বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ড, তুহিন ওয়াদুদ , কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইজ্ঞিনিয়ারিং বিভাগের সহকারি অধ্যাপক ইলিয়াছ প্রমানিক , পরিসংখ্যান বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আশরাফুল আলম , ইলেক্ট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষক ফেরদৌস রহমান , একাউন্টিং বিভাগের সহকারি অধ্যাপক আপেল মাহমুদ , সহকারি পরিচালক গন্থাগারিক মামদুদুর রহমান , শাহীনুর রহমান সহকারি অধ্যাপক একাউন্টিং বিভাগ , সহকারি রেজিষ্টার আমিনুর রহমান , একাউন্টিং বিভাগের শিক্ষক ওমর ফারুক এবং সহকারি রেজিষ্টার মোরশেদ আলম রনি ।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে গত ২০ এপ্রিল আসামীরা শিক্ষার্থীদের উস্কানী দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থিত উপাচার্যের বাস ভবনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মিটিং চলা কালে বেলা ১১ টার দিকে আসামীদের নেতৃত্বে তাদের পক্ষের অজ্ঞাত শতাধিক শিক্ষার্থীকে নিয়ে মারাত্মক অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে উপচার্যের বাসভবনে হামলা করে । আসামীদের হুকুমে আসামীরা ও অন্যান্যরা উপাচার্যকে প্রানে মেরে ফেলার জন্য তার বাস ভবনের সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলে সেখানে প্রবেশ করার চেষ্টা করলে আইন শৃংখলা রক্ষা কারি পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা বলপ্রয়োগ করে তাদের ছত্র ভঙ্গ করে দেয় । এর পর তারা আবারো একজোট হয়ে অস্ত্র সস্ত্র সহ ককটেল বিস্ফোরন ঘটাতে ঘটাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের নীচতলার সকল কক্ষের গ্লাস সহ মালামাল ভাংচুর করে । তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা কর্মচারিদের মারধর করে । এ ঘটনায় প্রায় ৩০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয় ।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী