শুক্রবার, ৩ মে ২০১৩, দুপুর ০২:০১
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার মরদেহ উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের পাতিল্যাকুড়া গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। মরদেহ দেখে তার বাবা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকাবাসী কান্নায় ভেঙ্গে পড়লে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। এরপর শিউলী বেগমের লাশ একজনরে দেখার জন্য আশপাশ এলাকার লোকজন ভিড় করেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭ টার দিকে জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। শিউলী বেগম ওই গ্রামের মফিজল প্রমাণিকের মেয়ে ও একই গ্রামের হত-দরিদ্র চিনু মিয়ার স্ত্রী। নিহতের ভাই রাজু মিয়া কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, এক বছর দুই মাস আগে জীবিকার তাগিদে শিউলী বেগম ৩ হাজার টাকা বেতনে রানা প্লাজার ৭ম তলার একটি পোশাক কারখানায় ফিনিসিংয়ের পদে চাকুরী নেয়। কিন্তু ভবন ধসের ঘটনায় অন্যদের মতো শিউলী নিহত হয়। কয়েক দিনেও তার লাশের কোন সন্ধান মেলেনি। উদ্ধার কর্মীরা শুক্রবার তার মৃত্যু-দেহ উদ্ধার করেন। তাদের সংসারে শিমুল (৬) নামে এক শিশু সন্তান ও সুমি খাতুন (৮) নামে এক মেয়ে রয়েছে। সুমি পার্শ্ববর্তী চকদাড়িয়া বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। তিনি আরো জানান, তাদের এ মানবেতর জীবনযাপনে স্থানীয় অনেকে সান্ত্বনা দিতে এগিয়ে এলেও অভাবী সংসারের অভাব ও ছেলে-মেয়ের ভবিষ্যৎ কি তা জানতে বা খোঁজ নিতে প্রশাসন ও সামর্থবানের কেউ কোন সহায়তা দিতে এগিয়ে আসেনি। উল্লেখ্য- সাদুল্যাপুর উপজেলায় এ নিয়ে লাশ দাফনের সংখ্যা ৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আরো প্রায় শতাধিক পোশাক শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। তবে নিখোঁজদের স্বজনরা অনেকই সাভারে লাশের জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। এছাড়াও নিখোঁজদের ব্যাপারে হাসাপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর অব্যাহত রয়েছে বলে তাদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তার মরদেহ উপজেলার জামালপুর ইউনিয়নের পাতিল্যাকুড়া গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। মরদেহ দেখে তার বাবা, ছেলে-মেয়ে, ভাই-বোন, আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকাবাসী কান্নায় ভেঙ্গে পড়লে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। এরপর শিউলী বেগমের লাশ একজনরে দেখার জন্য আশপাশ এলাকার লোকজন ভিড় করেন। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৭ টার দিকে জানাজা নামাজ শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তার লাশ দাফন করা হয়। শিউলী বেগম ওই গ্রামের মফিজল প্রমাণিকের মেয়ে ও একই গ্রামের হত-দরিদ্র চিনু মিয়ার স্ত্রী।
নিহতের ভাই রাজু মিয়া কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, এক বছর দুই মাস আগে জীবিকার তাগিদে শিউলী বেগম ৩ হাজার টাকা বেতনে রানা প্লাজার ৭ম তলার একটি পোশাক কারখানায় ফিনিসিংয়ের পদে চাকুরী নেয়। কিন্তু ভবন ধসের ঘটনায় অন্যদের মতো শিউলী নিহত হয়। কয়েক দিনেও তার লাশের কোন সন্ধান মেলেনি। উদ্ধার কর্মীরা শুক্রবার তার মৃত্যু-দেহ উদ্ধার করেন। তাদের সংসারে শিমুল (৬) নামে এক শিশু সন্তান ও সুমি খাতুন (৮) নামে এক মেয়ে রয়েছে। সুমি পার্শ্ববর্তী চকদাড়িয়া বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণিতে অধ্যয়নরত। তিনি আরো জানান, তাদের এ মানবেতর জীবনযাপনে স্থানীয় অনেকে সান্ত্বনা দিতে এগিয়ে এলেও অভাবী সংসারের অভাব ও ছেলে-মেয়ের ভবিষ্যৎ কি তা জানতে বা খোঁজ নিতে প্রশাসন ও সামর্থবানের কেউ কোন সহায়তা দিতে এগিয়ে আসেনি।
উল্লেখ্য- সাদুল্যাপুর উপজেলায় এ নিয়ে লাশ দাফনের সংখ্যা ৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আরো প্রায় শতাধিক পোশাক শ্রমিক নিখোঁজ রয়েছেন। তবে নিখোঁজদের স্বজনরা অনেকই সাভারে লাশের জন্য অপেক্ষার প্রহর গুনছেন। এছাড়াও নিখোঁজদের ব্যাপারে হাসাপাতালসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজখবর অব্যাহত রয়েছে বলে তাদের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম