মঙ্গলবার, ৭ মে ২০১৩, সকাল ০৮:০৮
সোমবার দুপুরে স্থানীয় রিপোর্টার্স ক্লাবে এলাকাবাসীর ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমনই অভিযোগ করেছেন উপজেলার লোহানীপাড়া ইউনিয়নের কাঁচাবাড়ী সরকারপাড়া এলাকার লোকজন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শাহাবুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত ২৫ মার্চ সকালে ওই এলাকার একরামুল হকের ছেলে ফুলবাবু ওই এলাকার এক স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। মেয়েটির আর্ত চিৎকারে এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে লম্পট ফুলবাবুকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে। এসময় এলাকায় চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হলে ফুল বাবুর বাবা একরামুল হক কৌশলের আশ্রয় নেন। তিনি ঘটনার মীমাংসার কথা বলে সাময়িকভাবে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করেন। এরপর বদরগঞ্জ থানায় একটি একটি অপহরণ মামলা করেন। যার নং-২৪/৮৫, তারিখ-২৫/০৩/২০১৩ইং। মামলায় আসামী করা হয় লাম্পট্যের শিকার মেয়েটির ভগ্নীপতি, বাবা, চাচা ও ভাইকে। মামলার কথা গোপন রেখে বদরগঞ্জ থানার এসআই সাজ্জাদ হোসেন ঘটনাস্থলে যান এবং লম্পট ফুল বাবুকে লোকজনের হাত থেকে উদ্ধার করেন। এসময় উত্তেজিত লোকজনের দাবীর মুখে তিনি ঘটনা সুরাহা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। এজন্য উভয় পকে থানায় আসতে বলেন। ঘটনার সুরাহা পেতে মেয়েটির পরিবার থানায় গেলে জানতে পারেন তাদের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা হয়েছে। একারণে প্রথমে অপহরণ মামলার মীমাংসার উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও মিথ্যার আশ্রয় নেয়া হয়। অপহরণ মামলার মূল বাদীকে গোপন রেখে আরেকজনকে বাদী বানিয়ে মীমাংসা পত্র লেখা হয়। পরবর্তীতে লোকজন জানতে পারেন ওই মামলার প্রকৃত বাদী ফুলবাবুর বাবা একরামুল হক। এ কারণে মীমাংসার উদ্যোগ পুরোপুরি ভেস্তে যায়। পরবর্তীতে প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করে থানায় ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ করতে চাইলে বদরগঞ্জ থানার ওসি অভিযোগ গ্রহণ করেননি। এমনকি কোন কথাও শোনেননি। এরপর থেকে অপহরণ মামলার আসামীরা গ্রেফতারের ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি তদন্তের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের কাছে জোর দাবী জানানো হয়। সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সাবেক ছাত্রনেতা মামুদুজ্জামান নিপুল, এলাকাবাসী আলতাব হোসেন, আইয়ুব আলী, শাহাদুল হক, আমিনুল ইসলাম, মোক্তারুল হক, নাজমা বেগম। এসময় উপস্থিত ছিলেন লাম্পট্যের শিকার মেয়েটি। মেয়ের নানা কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, যাদের বাদী ও সাক্ষী হওয়ার কথা উল্টো তারাই এখন আসামী। তারা গ্রেফতারের ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।এব্যাপারে বদরগঞ্জ থানার এসআই সাজ্জাদ হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি এবিনিউজকে জানান, অপহরণ মামলায় চার্জশীট দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা অবশ্যই অপহরণের ঘটনা। পুলিশ ফুল বাবুকে উদ্ধার করেছে। ওসি নূরুজ্জামান চৌধুরী মামলা না নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা ভিত্তিহীন।
সোমবার দুপুরে স্থানীয় রিপোর্টার্স ক্লাবে এলাকাবাসীর ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমনই অভিযোগ করেছেন উপজেলার লোহানীপাড়া ইউনিয়নের কাঁচাবাড়ী সরকারপাড়া এলাকার লোকজন। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন শাহাবুল ইসলাম।
তিনি বলেন, গত ২৫ মার্চ সকালে ওই এলাকার একরামুল হকের ছেলে ফুলবাবু ওই এলাকার এক স্কুল পড়ুয়া মেয়েকে জোর করে ধর্ষণের চেষ্টা চালায়। মেয়েটির আর্ত চিৎকারে এলাকার লোকজন এগিয়ে এসে লম্পট ফুলবাবুকে ঘটনাস্থল থেকে আটক করে। এসময় এলাকায় চরম উত্তেজনার সৃষ্টি হলে ফুল বাবুর বাবা একরামুল হক কৌশলের আশ্রয় নেন। তিনি ঘটনার মীমাংসার কথা বলে সাময়িকভাবে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি মোকাবেলা করেন। এরপর বদরগঞ্জ থানায় একটি একটি অপহরণ মামলা করেন। যার নং-২৪/৮৫, তারিখ-২৫/০৩/২০১৩ইং। মামলায় আসামী করা হয় লাম্পট্যের শিকার মেয়েটির ভগ্নীপতি, বাবা, চাচা ও ভাইকে। মামলার কথা গোপন রেখে বদরগঞ্জ থানার এসআই সাজ্জাদ হোসেন ঘটনাস্থলে যান এবং লম্পট ফুল বাবুকে লোকজনের হাত থেকে উদ্ধার করেন। এসময় উত্তেজিত লোকজনের দাবীর মুখে তিনি ঘটনা সুরাহা করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন। এজন্য উভয় পকে থানায় আসতে বলেন। ঘটনার সুরাহা পেতে মেয়েটির পরিবার থানায় গেলে জানতে পারেন তাদের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা হয়েছে। একারণে প্রথমে অপহরণ মামলার মীমাংসার উদ্যোগ নেয়া হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও মিথ্যার আশ্রয় নেয়া হয়। অপহরণ মামলার মূল বাদীকে গোপন রেখে আরেকজনকে বাদী বানিয়ে মীমাংসা পত্র লেখা হয়। পরবর্তীতে লোকজন জানতে পারেন ওই মামলার প্রকৃত বাদী ফুলবাবুর বাবা একরামুল হক। এ কারণে মীমাংসার উদ্যোগ পুরোপুরি ভেস্তে যায়। পরবর্তীতে প্রকৃত ঘটনা উল্লেখ করে থানায় ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ করতে চাইলে বদরগঞ্জ থানার ওসি অভিযোগ গ্রহণ করেননি। এমনকি কোন কথাও শোনেননি। এরপর থেকে অপহরণ মামলার আসামীরা গ্রেফতারের ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি তদন্তের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের কাছে জোর দাবী জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সাবেক ছাত্রনেতা মামুদুজ্জামান নিপুল, এলাকাবাসী আলতাব হোসেন, আইয়ুব আলী, শাহাদুল হক, আমিনুল ইসলাম, মোক্তারুল হক, নাজমা বেগম। এসময় উপস্থিত ছিলেন লাম্পট্যের শিকার মেয়েটি।
মেয়ের নানা কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, যাদের বাদী ও সাক্ষী হওয়ার কথা উল্টো তারাই এখন আসামী। তারা গ্রেফতারের ভয়ে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন।এব্যাপারে বদরগঞ্জ থানার এসআই সাজ্জাদ হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি এবিনিউজকে জানান, অপহরণ মামলায় চার্জশীট দেয়ার প্রস্তুতি চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা অবশ্যই অপহরণের ঘটনা। পুলিশ ফুল বাবুকে উদ্ধার করেছে। ওসি নূরুজ্জামান চৌধুরী মামলা না নেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা ভিত্তিহীন।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার