আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

বগুড়ায় হত্যা মামলায় তিন সহোদরের মৃত্যুদণ্ড

বৃহস্পতিবার, ৩১ মার্চ ২০১৬, বিকাল ০৫:২০

 ডেস্ক: বগুড়ায় ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেন সবুজ হত্যা মামলায় তিন সহোদরকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর তিনজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার দুপুরে বগুড়ার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক মো. হাফিজুর রহমান এই রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, বগুড়া শহরের নাটাইপাড়া এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে রনি মন্ডল ওরফে রনি, মাসুম পারভেজ মাসুম এবং মাসুদ পারভেজ মুন্না। এ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন একই এলাকার রমজান আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর ও খোকন এবং আজগর আলীর ছেলে আব্দুল মজিদ। দণ্ডিত আসামিদের মধ্যে মাসুম পারভেজ, খোকন ও আব্দুল মজিদ পলাতক রয়েছে। মামলা সুত্রে জানা গেছে, এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের জের ধরে ২০০৯ সালের ৫ জানুয়ারী বিকেল ৩টার দিকে শহরের নাটাইপাড়া (কৃঞ্চপাড়া) এলাকায় ছাত্রলীগ কর্মী ফারুক হোসেন সবুজকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা আব্দুল গফুর বাদী হয়ে ৬ জনের বিরুদ্ধে বগুড়া সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশীট দাখিল করা হয়। দীর্ঘ শুনানী শেষে বৃহস্পতিবার মামলার রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে উল্লেখ করা হয়, আসামি রনি মন্ডল, মাসুম পারভেজ মাসুম এবং মাসুদ পারভেজ মুন্না সবুজকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এই আসামিদের ভয়ে এলাকার কেউ তাদের বিরুদ্ধে কথা বলার সাহস পায়না। এ কারণে আসামিগণকে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড প্রদান করা যুক্তিযুক্ত। বাদীপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর রেজাউল হক এবং আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন এ্যাড. হাফিজুর রহমান ও সিরাজুল ইসলাম।

মন্তব্য করুন


 

Link copied