আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

বাংলাদেশে জাপানি বিনিয়োগ অব্যাহত থাকার প্রতিশ্রুতি

বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪, রাত ০৮:৫২

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশে চলমান সংস্কার কার্যক্রমে সমর্থন জানিয়ে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখতে জাপানি বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে তাদের অবস্থান অব্যাহত রাখবে, বলেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।

বুধবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বিদায়ী সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রদূত এসব কথা বলেন। তিনি জাপান সরকারের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের শান্তি, স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক— এই তিনটি স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরও মজবুত করার প্রতিশ্রুতি দেন।

কিমিনোরি বলেন, "আমরা এই তিনটি স্তম্ভের জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করব।" তিনি বাংলাদেশে অব্যাহত সংস্কার কার্যক্রম এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নির্বাচনী ব্যবস্থায় জাপানের দৃঢ় সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।

অধ্যাপক ইউনূস জাপানের বিদায়ী রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, "দুই দেশের সম্পর্ক সবসময়ই শক্তিশালী ছিল।" তিনি সরকারের বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের উদ্যোগের প্রশংসা করে বাংলাদেশে আরও জাপানি বিনিয়োগের আহ্বান জানান।

এ সময় কিমিনোরি জানান, "জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশ থেকে কোনো জাপানি কোম্পানি চলে যায়নি। তারা এখানে থাকতে আগ্রহী।"

রাষ্ট্রদূত নিক্কেইয়ের বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ জানান এবং বলেন, সেখানে জাপানের শীর্ষ কোম্পানিগুলোর প্রধান নির্বাহীদের সঙ্গে দেখা করে বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানানো যেতে পারে।

রোহিঙ্গা ইস্যুতে আন্তর্জাতিক সম্মেলন আয়োজনের জন্য অধ্যাপক ইউনূসের পদক্ষেপের প্রশংসা করে কিমিনোরি বলেন, "টোকিও এই বৈঠককে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে।"

অধ্যাপক ইউনূস মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জাতিসংঘের গ্যারান্টিযুক্ত একটি নিরাপদ এলাকা তৈরির আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেন, যেখানে সংঘাত শেষে বাস্তুচ্যুত জনগোষ্ঠীকে তাদের বাড়িতে ফেরার পূর্বে সাময়িকভাবে পুনর্বাসিত করা যেতে পারে।

সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক ও সিনিয়র সচিব লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন। -বাসস

মন্তব্য করুন


Link copied