আর্কাইভ  শনিবার ● ৪ মে ২০২৪ ● ২১ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শনিবার ● ৪ মে ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: দিনাজপুর  দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত        শনিবার থেকে ট্রেনে বাড়তি ভাড়া, কোন রুটে কত       রংপুর বিভাগের চার জেলার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ       অভিষিক্ত তানজিদের দুরন্ত ফিফটি, জয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের       এসএসসি পরীক্ষার ফল ১২ মে      

 width=
 

কিবরিয়া হত্যা মামলা

রবিবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৫, বিকাল ০৫:১৩

 
সকালে অষ্টম বারের মতো অভিযোগ গঠনের শুনানি আটকে যায়। মামলার অন্য আসামিরা উপস্থিত থাকলেও কারাগার থেকে আনা যায়নি সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীকে। পরে সিলেট দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মকবুল আহসান বিকালে সিদ্ধান্ত দেবেন বলে জানিয়েছেন।
 
আদালতে সাবেক সরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, হরকাতুল জিহাদের শীর্ষ নেতা মুফতি হান্নান, হবিগঞ্জের বরখাস্ত হওয়া পৌর মেয়র জি কে গউছ, মিজানুর রহমান মিন্টু, মো. নাইম, নজরুল আলম মিজান ও রিপনসহ ১৩ জন আসমি হাজির হলেও অসুস্থতার কারণে হাজির হননি আরিফুল।
 
আরিফুল হক চৌধুরীর আইনজীবী এমাদুল্লাহ মো. শহিদুল ইসলাম শাহিন জানান, ঢাকা মেডিকেলে আরিফুল হকের ফিজিওথেরাপি চলছে। এজন্য চিকিৎসকরা তাকে চলাচলের জন্য নিষেধ করেছেন। যে কারণে তাকে হাজির করা সম্ভব হয়নি। এজন্য তিনি চার্জ গঠনের তারিখ পুননির্ধারণের আবেদন জানান।
 
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী কিশোর কুমার জানান, বারবার মামলাটি পেছানোর যুক্তি নেই। প্রয়োজনে আদালত মেডিকেল রিপোর্ট তলব করতে পারে।
 
কেবল আদালতে নয় কিবরিয়া হত্যা মামলা শুরু থেকেই নানা জটিলতায় পড়েছে।২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জের বৈদ্যের বাজারে গ্রেনেড হামলায় কিবরিয়াসহ পাঁচজন মারা যান। আহত হন শতাধিক নেতাকর্মী।
 
চার দলীয় জোট সরকারের আমলে মামলাটির তদন্ত নিয়ে নানা অভিযোগ উঠে। সে সময় সরকার ইচ্ছে করে মূল অভিযুক্তদের বাদ দিয়ে প্রতিবেদন দেয় বলে অভিযোগ করেন কিবরিয়ার স্বজন ও মামলার বাদি। পরে দুই দফা তদন্ত হয়। সর্বশেষ ৩২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশ। মামলার ৩২ আসামির মধ্যে আটজন জামিনে, ১৪ জন কারাগারে ও ১০ জন পলাতক রয়েছেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied