আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ১২ ডিসেম্বর ২০২৪ ● ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ১২ ডিসেম্বর ২০২৪
 
 width=
 
 
 width=
 
শিরোনাম: সাংবাদিকদের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক দেশের তালিকায় বাংলাদেশ       এসএসসির সময়সূচি প্রকাশ, পরীক্ষা শুরু ১০ এপ্রিল       বড়পুকুরিয়া খনির ১৪১৪ ফেইস থেকে উত্তোলিত কয়লা ৪.৮১ লক্ষ টন       রংপুরে অবসরপ্রাপ্ত সশস্ত্রবাহিনীর বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ       রংপুর জেলা ট্রাক মালিক সমিতির নব নির্বাচিত কমিটির শপথ গ্রহন      

 

আদানির বকেয়া পরিশোধে শেখ হাসিনাকে ২০০ কোটি ডলার ঋণ দিতে চেয়েছিল ভারত

সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪, দুপুর ০৪:২৪

নিউজ ডেস্ক: আদানির পাওয়ার কোম্পানির বকেয়া বিল পরিশোধে শেখ হাসিনাকে সরকারকে ২০০ কোটি ডলার ঋণ দিতে চেয়েছিল ভারত সরকার। দ্য হিন্দু বিজনেস লাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য বলা হয়েছে। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদানির বকেয়া পরিশোধে ভারত বাংলাদেশকে প্রায় ২০০ কোটি ডলার ডলার ঋণ দেয়ার পরিকল্পনা করছিল। কিন্তু ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর এই ঋণে আলোচনা স্থগিত হয়েছে। 

নাম না প্রকাশের শর্তে একটি সূত্র জানিয়েছে, ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে এখনো এই ঋণ নিয়ে আলোচনা পুনরায় শুরু করার কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। 

সূত্র আরও বলেছে, ‘এই ঋণের ওপর প্রায় ২ শতাংশ সুদ ভর্তুকি দেয়ার বিষয়টিও বিবেচনায় ছিল, যাতে বাংলাদেশ সরকারের জন্য বিষয়টি সুবিধাজনক হয়। তবে শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর আলোচনা ভেস্তে গেছে।’

জানা গেছে, সম্প্রতি আদানি পাওয়ার বকেয়া পরিশোধ না করায় বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছে। আদানি পাওয়ার ভারতের ঝাড়খণ্ডে অবস্থিত ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্ল্যান্ট থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ কারে থাকে। তবে ৭ নভেম্বরের মধ্যে পাওনা পরিশোধের চূড়ান্ত সময়সীমা নির্ধারণ করলেও আদানি পাওয়ার সরকারি অনুমোদন দ্রুত পাওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা করছে। এ কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধের হুমকি আপাতত তুলে নেয়া হয়েছে।

আদানি পাওয়ার ছাড়াও আরও চারটি ভারতীয় বিদ্যুৎ কোম্পানি বাংলাদেশের জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করে। বাংলাদেশের কাছে এসব কোম্পানিরও বকেয়া রয়েছে। খাত সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে এসইআইএল এনার্জি, এনটিপিসি, পিটিসি এবং পাওয়ার গ্রিড অন্যতম। তবে আদানি পাওয়ারের বকেয়ার পরিমাণ সবচেয়ে বেশি।

মন্তব্য করুন


 

Link copied