আর্কাইভ  বুধবার ● ২৬ নভেম্বর ২০২৫ ● ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ২৬ নভেম্বর ২০২৫
৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

শেখ হাসিনার দুটি ভল্টে ৮৩২ ভরির যেসব স্বর্ণালঙ্কার ছিল

শেখ হাসিনার দুটি ভল্টে ৮৩২ ভরির যেসব স্বর্ণালঙ্কার ছিল

শেখ হাসিনার পূবালী ব্যাংকের লকারে ছিল পাটের ব্যাগ

শেখ হাসিনার পূবালী ব্যাংকের লকারে ছিল পাটের ব্যাগ

বাউলদের উপর হামলা: ‘ন্যাক্কারজন ও উগ্র ধর্মান্ধদের কাণ্ড, মির্জা ফখরুল

বাউলদের উপর হামলা: ‘ন্যাক্কারজন ও উগ্র ধর্মান্ধদের কাণ্ড, মির্জা ফখরুল

আপিলের অনুমতি পেলেন ড. ইউনূস, শুনানি ১৯ নভেম্বর

সোমবার, ২১ অক্টোবর ২০২৪, দুপুর ০৩:০৪

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস- ফাইল ফটো

Advertisement

 নিউজ ডেস্ক: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হওয়ার পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মামলা তড়িঘড়ি করে প্রত্যাহার কতটা আইন সঙ্গত ছিলো এ বিষয়ে বৃহত্তর শুনানির জন্য আপিলের অনুমতি দিলেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

সোমবার ড. ইউনূসের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তিন যুক্তিতে এ আদেশ দেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ। এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৯ নভেম্বর।

এর আগে গত ৩ অক্টোবর বিচারপতি মোহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় প্রত্যাহার করে নেয়। একইসঙ্গে প্রধান বিচারপতির কাছে এ মামলার নথি পাঠানো হয়।

জানা গেছে, গত ৪ আগস্ট বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারের হাইকোর্ট বেঞ্চ ৬৬৬ কোটি টাকা পরিশোধের যে রায় দিয়েছেন, সেটি লিখতে গিয়ে কনিষ্ঠ বিচারপতি দেখেন একসময় তিনি মামলাটি রাষ্ট্রপক্ষের হয়ে শুনানি করেছিলেন। কাজেই এ রায় তিনি দিতে পারেন না। নিয়মানুযায়ী এটি শুনানির জন্য এখন নতুন বেঞ্চ ঠিক করে দেবেন প্রধান বিচারপতি।

সেই সঙ্গে গত ৪ আগস্ট ড. ইউনূসের কাছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাওনা ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির বৈধতা নিয়ে করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। এতে ড. ইউনূসকে ৬৬৬ কোটি টাকা সরকারকে পরিশোধ করতে হবে বলে জানিয়েছিলেন আইনজীবীরা।

এর আগে গত ১১ মার্চ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ কল্যাণের ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবির মামলা তিন মাসের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হাইকোর্টকে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ।

প্রসঙ্গত, ২০১২-১৩ থেকে ২০১৬ অর্থবছর পর্যন্ত গ্রামীণ কল্যাণের কাছ থেকে ৬৬৬ কোটি টাকা কর দাবি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এ দাবির বিরুদ্ধে হাইকোর্ট আবেদন করে গ্রামীণ কল্যাণ। পরে ৫ অর্থবছরের পাওনা হিসেবে গ্রামীণ কল্যাণকে ৬৬৬ কোটি টাকা কর পরিশোধের নির্দেশ দেওয়া হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied