আর্কাইভ  সোমবার ● ২৭ অক্টোবর ২০২৫ ● ১২ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৭ অক্টোবর ২০২৫
ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

ঐকমত্য কমিশনের শেষ বৈঠক অনুষ্ঠিত, সুপারিশ পেশ মঙ্গলবার

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ২

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, গুলিতে নিহত ২

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

‘মাকে খারাপ বানানোর জন্য নেতাকর্মীরা দায়ী’, পুতুলের এ বক্তব্যের বিষয়ে যা জানা গেল

‘মাকে খারাপ বানানোর জন্য নেতাকর্মীরা দায়ী’, পুতুলের এ বক্তব্যের বিষয়ে যা জানা গেল

ইউক্রেনে অভিযানের প্রথম পর্যায় সমাপ্ত: রাশিয়া

শনিবার, ২৬ মার্চ ২০২২, বিকাল ০৭:০১

Advertisement

ডেস্ক: ইউক্রেনে ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ প্রথম পর্যায় শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান ভ্যালেরি গেরাসিমভ। সামরিক অভিযানের শুরু থেকেই ইউক্রেনের সেনাদের তীব্র প্রতিরোধের মুখে পড়েছে রুশ সশস্ত্র বাহিনী।

অভিযান শুরুর এক মাস পর অভিযানের প্রথম পর্যায় শেষ করার এমন বার্তার প্রেক্ষিতে পশ্চিমারা বলছে, রাশিয়ার সামরিক কর্মকর্তাদের এ বক্তব্য থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, প্রথমে তারা অভিযানের যে পরিকল্পনা করেছিলেন তা ব্যর্থ হয়েছে। রাশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান ভ্যালেরি গেরাসিমভ বলেছেন, তাদের যুদ্ধের এখন প্রধান লক্ষ্য হবে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চল।

এ অঞ্চলের দুটি স্থানে রুশপন্থী বিদ্রোহীরা স্বাধীনতার দাবিতে বেশ কয়েক বছর ধরে লড়াই করে আসছে। ইউক্রেনে অভিযান শুরুর দিনের ভাষণে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাদের স্বাধীনতার দাবি অনুমোদন করেন।

রুশ সংবাদমাধ্যমের বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে বলা হয়, ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে রুশ সশস্ত্র সামরিক বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা শুক্রবার বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে রুশ সেনাপ্রধান বলেন, রাশিয়ার অভিযানের প্রথম পর্ব সমাপ্ত। এখন যুদ্ধের প্রধান লক্ষ্য হবে ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় দনবাসকে ‘পুরোপুরি মুক্ত’ করা।

বৈঠকে প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু বলেন, রাশিয়া তাদের বিশেষ সামরিক অভিযানের জন্য দুটি বিকল্প নিয়ে ভাবছে। একটি পুরো ইউক্রেনকে দখল করা। অন্যটি হচ্ছে শুধু দনবাসকে নিয়ন্ত্রণে নেওয়া।

রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর জেনারেল স্টাফের অপারেশন বিভাগের প্রধান সের্গেই রুদসকো বলেছেন, এখন লুহানস্কের ৯৩ শতাংশ এবং দোনেৎস্কের ৫৪ শতাংশ রাশিয়ার বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে।

মন্তব্য করুন


Link copied