আর্কাইভ  বুধবার ● ১৯ নভেম্বর ২০২৫ ● ৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ১৯ নভেম্বর ২০২৫
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিচার ও সাজা ন্যায়সঙ্গত নয়: অ্যামনেস্টি

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানের বিচার ও সাজা ন্যায়সঙ্গত নয়: অ্যামনেস্টি

দণ্ডিত ব্যক্তির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ এনসিএসএর

দণ্ডিত ব্যক্তির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ এনসিএসএর

রায় এবং সাজা মৌলিক সত্যকে পুনঃনিশ্চিত করেছে : প্রধান উপদেষ্টা

রায় এবং সাজা মৌলিক সত্যকে পুনঃনিশ্চিত করেছে : প্রধান উপদেষ্টা

‘অন্তরটা ঠান্ডা হৈল’! হাসিনার ফাঁসির সাজা শুনে খুশি আবু সাঈদের বাবা

‘অন্তরটা ঠান্ডা হৈল’! হাসিনার ফাঁসির সাজা শুনে খুশি আবু সাঈদের বাবা

উত্তরবঙ্গের ইয়াবা নেটওয়ার্ক ৪ জনের নিয়ন্ত্রণে

শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২১, রাত ১১:৪৫

Advertisement

বিশেষ প্রতিনিধি॥ কক্সবাজারের টেকনাফের চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা এনে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে সরবরাহ করতেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে ইমরান হোসেনের বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জে, বগুড়া জেলার সদর থানাধীন ফুলবাড়ী এলাকার বিপুল ও নীলফামারী জেলার সদর থানার বাসিন্দা সুজন। পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগ বলছে, এরাই উত্তরবঙ্গে ইয়াবা নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করে। 

শুক্রবার(২৪ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টায় নীলফামারীর সদর থানার বড় বাজার ট্রাফিক মোড় এলাকা থেকে একটি টয়োটা জিপ গাড়ির সিলিন্ডারের ভেতর থেকে ৯১ হাজার ৮৫টি ইয়াবাসহ ইমরান হোসেন (৪২) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেপ্তার করে অ্যান্টি টেররিজম ইউনিট (এটিইউ)। 

শনিবার(২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে পুলিশের অ্যান্টি টেররিজম বিভাগের তথ্য অফিসার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান গণমাধ্যমদের এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, চারজন মিলে নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা হয়ে নীলফামারী জেলাসহ উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ইয়াবা ব্যবসার নেটওয়ার্ক গড়ে তোলেন। এঁদের মধ্যে গ্রেপ্তার ইমরান ইয়াবা বহনের কাজ করতেন। 

পরে ইমরানের দুই সহযোগী বিপুল, সুজন বগুড়াসহ দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে ইয়াবা সরবরাহ করতেন। চলতি মাসের ২১ ডিসেম্বর কক্সবাজারের টেকনাফ সাবরাং এলাকার চিহ্নিত মাদকসম্রাট জুবায়ের জুয়েলের কাছ থেকে ইয়াবা সংগ্রহ করতে আসেন ইমরান। 

প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, টেকনাফ থেকে জুয়েল অভিনব কায়দায় গাড়ির গ্যাস সিলিন্ডারের ভেতরে ইয়াবা প্যাকেট করে দিতেন। এভাবে এর আগেও বেশ কয়েকবার ইয়াবার চালান টেকনাফ-চট্টগ্রাম-গাজীপুর-সিরাজগঞ্জ হয়ে বগুড়া ও নীলফামারীতে সুজন ও বিপুলের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন ইমরান। 

পুলিশ সুপার আসলাম খান বলেন, টেকনাফের জুবায়ের জুয়েল, বগুড়ার বিপুল ও নীলফামারীর সুজন প্রত্যেকেই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। এ ছড়া তাঁরা একাধিক মাদক মামলার আসামি। গ্রেপ্তার ইমরান হোসেন ও তাঁর দুই সহযোগীর নামে নীলফামারী সদর থানায় একটি মাদক মামলা করা হয়েছে। 

মন্তব্য করুন


Link copied