আর্কাইভ  সোমবার ● ১৭ নভেম্বর ২০২৫ ● ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ১৭ নভেম্বর ২০২৫
শেখ হাসিনাসহ আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত চায় রাষ্ট্রপক্ষ

শেখ হাসিনাসহ আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত চায় রাষ্ট্রপক্ষ

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনালে সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে ট্রাইব্যুনালে সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

শেখ হাসিনার রায়ে স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের দাবি ফখরুলের

শেখ হাসিনার রায়ে স্বচ্ছতা ও ন্যায়বিচারের দাবি ফখরুলের

ট্রাইব্যুনালে যে রায়ই হোক, কার্যকর হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ট্রাইব্যুনালে যে রায়ই হোক, কার্যকর হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

ছাত্রলীগের দুই নেতাকে পেটানো সেই এডিসি হারুন প্রত্যাহার

রবিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, দুপুর ০৩:২০

Advertisement

ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে থানায় ধরে নিয়ে বেধড়ক পিটুনির ঘটনায় রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

খন্দকার গোলাম ফারুক গণমাধ্যমকে বলেন, হারুন অর রশিদকে রমনা বিভাগ থেকে সরানো হয়েছে।

এ বিষয়ে ডিএমপির যুগ্ম-কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার বলেন, এডিসি হারুনকে রমনা বিভাগ থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তাকে বদলির বিষয়ে দ্রুত আদেশ জারি হবে।

এর আগে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন নাঈম ও বিজ্ঞানবিষয়ক সম্পাদক শরীফ আহম্মেদ মুনীমকে শাহবাগ থানার ভেতরে ঢুকিয়ে মারধরের অভিযোগ ওঠে এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে। আহতদের একজন হাসপাতালে ভর্তি, অন্যজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

ছাত্রলীগের নেতাদের দাবি, এডিসি হারুন শনিবার বিকেলে ৩১তম বিসিএসের এক নারী পুলিশ কর্মকর্তার সঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় ওই নারী পুলিশ কর্মকর্তার স্বামী পরিচয় দেওয়া ৩১তম বিসিএসের প্রশাসন ক্যাডারের এক কর্মকর্তা ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির দুই নেতাকে নিয়ে সেখানে যান।

একপর্যায়ে সেখানে এডিসি হারুনের সঙ্গে ওই কর্মকর্তার বাকবিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে ছাত্রলীগ নেতাদের আটক করে থানায় নিয়ে নির্মম নির্যাতন করে।

তবে পুলিশের একটি সূত্র বলছে, ছাত্রলীগের দুই নেতা এডিসি হারুনের ওপর বেশি মারমুখী ছিলেন। পরে পুলিশ কর্তা হারুন থানায় এসে ফোর্স নিয়ে ছাত্রলীগের দুই নেতাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে গিয়ে মারধর করেন।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চেয়ে এডিসি হারুন অর রশিদকে ফোন করলে তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি।

এর আগেও বিভিন্ন সময়ে এডিসি হারুনের বিরুদ্ধে অতি উৎসাহী হয়ে শিক্ষার্থী পেটানোর অভিযোগ উঠেছিল।

মন্তব্য করুন


Link copied