আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫ ● ১১ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

জি এম কাদেরের অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার

বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫, দুপুর ০১:৪৩

Advertisement Advertisement

ডেস্ক: জাতীয় পার্টির (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদেরের দলীয় কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহার করা হয়েছে। মামলার বাদী জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ মামলাটি প্রত্যাহার করে নেওয়ায় ঢাকার একটি আদালত জি এম কাদেরের দলীয় কার্যক্রমে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রত্যাহারের এই আদেশ দেন।

আজ বুধবার মামলাটিতে জি এম কাদেরের পক্ষে নিযুক্ত আইনজীবী মনোয়ার হোসাইন আলম  এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার যুগ্ম জেলা জজ অতিরিক্ত আদালতের বিচারক রোবায়েত ফেরদৌস মামলাটি প্রত্যাহারের আদেশ দেন। গত ২ আগস্ট মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করেন জাতীয় পার্টির দপ্তর সম্পাদক এম এ রাজ্জাক খান।

এর আগে, গত ৩০ জুলাই জাতীয় পার্টির সদ্য অব্যাহতি পাওয়া মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুসহ দলটির সাবেক শীর্ষ দশ নেতার করা মামলায় সাংগঠনিক কার্যক্রমে চেয়ারম্যান হিসেবে জি এম কাদেরের নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হলে ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম তা মঞ্জুর করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ২০১৯ সালের ১৮ জুলাই পার্টির মহাসচিব মশিউর রহমান রাঙ্গা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থীভাবে জিএম কাদেরকে পার্টির চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। ওই বছরের ২৮ ডিসেম্বর জিএম কাদের পার্টির সম্মেলন ও কাউন্সিল করে অবৈধভাবে নতুন গঠনতন্ত্র অনুমোদন করেন। সর্বশেষ ২০২৫ সালের ২৮ জুন প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পদ থেকে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ সাতজনকে, পরে আরো তিনজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয় এবং জাতীয় পার্টির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকেও তাদের নাম মুছে ফেলা হয়। ওই ঘটনায় গত ১০ জুলাই মুজিবুল হক চুন্নু, ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদসহ ১০ জন বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।

মন্তব্য করুন


Link copied