আর্কাইভ  সোমবার ● ১ ডিসেম্বর ২০২৫ ● ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ১ ডিসেম্বর ২০২৫
বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দলগতভাবে জড়িত আওয়ামী লীগ, মূল সমন্বয়কারী তাপস : কমিশন

বিডিআর হত্যাকাণ্ডে দলগতভাবে জড়িত আওয়ামী লীগ, মূল সমন্বয়কারী তাপস : কমিশন

লালমনিরহাটে স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন ‎

লালমনিরহাটে স্বামী হত্যার দায়ে স্ত্রী ও পরকীয়া প্রেমিকের যাবজ্জীবন ‎

কুড়িগ্রামে জমি সংক্রান্ত সংঘর্ষে ৩জনের প্রাণহানী, আহত ১০

কুড়িগ্রামে জমি সংক্রান্ত সংঘর্ষে ৩জনের প্রাণহানী, আহত ১০

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দেড় হাজার প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে দৌড় প্রতিযোগিতা

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দেড় হাজার প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে দৌড় প্রতিযোগিতা

টিপুকে হত্যার আগের দিন অস্ত্র পায় শুটার: পুলিশ

রবিবার, ২৭ মার্চ ২০২২, দুপুর ০৪:৩৭

Advertisement

ডেস্ক: রাজধানীর শাহজানপুরে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপু ও কলেজছাত্রী প্রীতিকে গুলি করে হত্যা করে ভাড়াটে বন্দুকধারী মো. মাসুম ওরফে আকাশ। গ্রেফতারের পর সে পুলিশকে জানিয়েছে, কিলিং মিশনের একদিন আগে তার কাছে অস্ত্র ও মোটরসাইকেল সরবরাহ করা হয়।

রোববার (২৭ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবির) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হাফিজ আক্তার।

আসামির বরাত দিয়ে হাফিজ আক্তার জানান, বৃহস্পতিবার টিপু ও প্রীতিকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তবে তার আগের দিন অর্থাৎ বুধবারই (২৩ মার্চ) টিপুকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল শুটার মাসুমের। এ কারণে টিপুকে রেস্টুরেন্ট থেকে তার বাসায় যাওয়ার রাস্তা অনুসরণ করে গুলি করার প্রস্তুতি নেয় সে। কিন্তু বেশি লোকজন থাকায় ব্যর্থ হয় সে। এরপর বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) আবার সে টিপুকে অনুসরণ করে। রাত তখন ১০টা ২১ মিনিটে রাজধানীর ব্যস্ত সড়ক শাহজাহানপুরের আমতলা মসজিদ এলাকায় যানজটে আটকে যায় জাহিদুল ইসলাম টিপুর মাইক্রোবাস। তিনি ওই সময় নিজ গাড়িতে খিলগাঁওয়ের বাগিচা এলাকার বাসায় যাচ্ছিলেন।

হঠাৎ মোটরসাইকেলে করে আসা হেলমেট পরা খুনি টিপুকে লক্ষ্য করে গুলি করতে থাকে। এলোপাতাড়ি গুলিতে জাহিদুলের গাড়িচালক মনির হোসেন এবং রিকশারোহী কলেজছাত্রী সামিয়া আফরান প্রীতি গুলিবিদ্ধ হন। পরে হাসপাতালে নেওয়া হলে জাহিদুল ও সামিয়াকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেন।

হাফিজ আক্তার জানান, হত্যার একদিন পরই আকাশ দেশ ছেড়ে পালানোর জন্য জয়পুরহাট সীমান্তে যান। পালাতে না পেরে বগুড়ায় ফিরে আসেন। হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনায় জড়িত আরও কয়েকজন গোয়েন্দা নজরদারিতে রয়েছে। আকাশকে রিমান্ডে নেওয়ার পর আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে বলে জানান এ গোয়েন্দা কর্মকর্তা।

মন্তব্য করুন


Link copied