আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫ ● ৯ পৌষ ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৩ ডিসেম্বর ২০২৫
চোরাই ফোন ব্যবসার এপার-ওপার নেটওয়ার্ক সিলেট

আইএমআই নম্বর পরিবর্তনে শক্তিশালী চক্র
চোরাই ফোন ব্যবসার এপার-ওপার নেটওয়ার্ক সিলেট

পুরুষও যখন গর্ভবতী দুর্নীতিতে অসুস্থ চিকিৎসা খাত

পরীক্ষা ছাড়াই রিপোর্ট
পুরুষও যখন গর্ভবতী দুর্নীতিতে অসুস্থ চিকিৎসা খাত

স্পার নামে অবাধে অনৈতিক কারবার

স্পার নামে অবাধে অনৈতিক কারবার

ভূতুড়ে বাড়ি এফডিসি কি পারবে ঘুরে দাঁড়াতে

ভূতুড়ে বাড়ি এফডিসি কি পারবে ঘুরে দাঁড়াতে

দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে বাংলাদেশের ইতিহাস

শনিবার, ১৯ মার্চ ২০২২, সকাল ০৭:৪৮

Advertisement

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের প্রথমটিতে ৩৮ রানের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রোটিয়াদের মাঠে স্বাগতিকদের বিরুদ্ধে এটিই প্রথম জয় টাইগারদের। ২০ বছরে কয়েকবার দক্ষিণ আফ্রিকা সফর করলেও তিন ফরম্যাটেই প্রাপ্তির খাতায় কিছু ছিল না বাংলাদেশের। এবার অধরা জয়ের আশাতেই সফরে গিয়েছিল। আগের দলগুলো যা পারেনি, সেটাই করে দেখালো তামিম ইকবালরা।

এর আগে সুপারস্পোর্ট পার্কে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সাত উইকেট হারিয়ে ৩১৪ রান তোলেন তামিম-সাকিবরা। জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ১০ উইকেটে ২৭৬ রানে থেমে যায়।

টাইগারদের দেওয়া বিশাল রান তাড়া করতে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়ে প্রোটিয়ারা। আর তাদের বিপদে ফেলেছেন পেসার তাসকিন আহমেদ। তিনি দলীয় অষ্টম ওভারের প্রথম ও চতুর্থ বলে উইকেট তুলে নেন।

বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন পেসার শরিফুল ইসলাম। তিনি ওপেনার জানেমান মালানকে মাত্র ৪ রানে আউট করে দেন। ওই সময়ে দক্ষিণ আফ্রিকার দলীয় রান ছিল ১৮।

প্রোটিয়া শিবিরে দ্বিতীয় আঘাতটি হানেন তাসকিন দলীয় ৩৬ রানের মাথায়। এ সময় তিনি ওপেনার কাইল ভেরেন্নেকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন। এরপর এই ৩৬ রানের সময়ই এইডেন মাক্রামকে ক্যাচ আউট করেন। মাক্রামের ক্যাচটি দুর্দান্তভাবে তালুবন্দি করেন মেহেদি হাসান মিরাজ। এরপর জুটি গড়েন রাসি ফন ডার ডাসেন ও ডেভিড মিলার। তাদের বিপজ্জনক জুটিটেও ভাঙেন তাসকিন।

তাসকিনের অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের ছোড়া বল হাঁটু গেড়ে লেগে ঘুরান ফন ডার ডাসেন। আর ছুটে গিয়েই বলটি তালুবন্দি করেন ইয়াসির। আর এতে ভেঙে যায় ৭০ রানের জুটি। সর্বশেষ ৪০ ওভারে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৫ উইকেটে ১৯৯।

টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৭৭ রান করেছেন সাকিব আল হাসান। অন্যদিকে সমান ৫০ রান করে করেছেন ইয়াসির আলী ও লিটন দাস।

মন্তব্য করুন


Link copied