আর্কাইভ  শনিবার ● ৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ● ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   শনিবার ● ৬ ডিসেম্বর ২০২৫
ডোপ টেস্ট ও হল ক্লিয়ারেন্স সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে আবেদন

ব্রাকসু নির্বাচন
ডোপ টেস্ট ও হল ক্লিয়ারেন্স সিদ্ধান্ত বাতিল চেয়ে আবেদন

খাঁচায় ফেরানো হলো মিরপুর চিড়িয়াখানার সিংহটিকে

খাঁচায় ফেরানো হলো মিরপুর চিড়িয়াখানার সিংহটিকে

৬ ডিসেম্বর রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছিল: তারেক রহমান

৬ ডিসেম্বর রক্তাক্ত পিচ্ছিল পথে স্বৈরশাসনের অবসান হয়েছিল: তারেক রহমান

মিরপুর চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বেরিয়ে গেছে সিংহ

মিরপুর চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে বেরিয়ে গেছে সিংহ

মাথা ন্যাড়া করে মতিউরের দেশ ছাড়ার গুঞ্জন!

সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪, বিকাল ০৭:৫০

Advertisement

ডেস্ক: ছাগলকাণ্ডে আলোচনায় আসার পর থেকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সদস্য মতিউর রহমানের হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। তার বিভিন্ন বাসভবনে খোঁজ নিয়েও সন্ধান মেলেনি। এমনকি কোরবানির ঈদের ছুটির পর অফিস খুললেও তিনি আর অফিসে আসেননি। এই সময়ে প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে তিনি দেশ ছেড়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে।

গতকাল রবিবার বিকেলের দিকে আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মতিউর পালিয়ে গেছেন বলে জানিয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ একাধিক কাস্টমস কর্মকর্তা।

মতিউরের ঘনিষ্ঠ কাস্টমস কর্মকর্তাদের কাছ থেকে জানা গেছে, আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে তিনি ভারতে পালিয়ে গেছেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী এরপর মতিউর রহমান ভারত থেকে সরাসরি দুবাইয়ের উদ্দেশে রওনা দিতে পারেন। প্রভাবশালী একটি সিন্ডিকেট তাকে দেশত্যাগে সহযোগিতা করেছে।

জানা গেছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অল্প সময়ে ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় তিনি আতঙ্কে ছিলেন। কারণ তার চেহারা সবার পরিচিত। তবে প্রভাবশালী সিন্ডিকেটের পরামর্শে তিনি মাথার চুল ফেলে টাক হয়ে দেশ থেকে পালিয়ে যান। মূলত সবার কাছ থেকে চেহারা আড়াল করতে এই কৌশলের আশ্রয় নেন তিনি।

এর আগে ধানমণ্ডি, কাকরাইল, গুলশানসহ মতিউরের পরিবার ও আত্মীয়-স্বজনের ঠিকানায় বিভিন্ন সূত্রের মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে কোথাও তাঁকে পাওয়া যায়নি। ঈদের ছুটি শেষ হওয়ার পর তাকে অফিস করতেও দেখা যায়নি। মূলত এর পর থেকেই দেশজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ‘মতিউর এখন কোথায়?’

নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায়, ছাগলকাণ্ডের পর ছেলেকে অস্বীকার করে এনবিআর কর্মকর্তা মতিউর বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে গাঢাকা দিয়েছিলেন। সামাজিকভাবে হেয়প্রতিপন্ন হয়ে নিজেকে আড়াল করে রেখেছিলেন তিনি। মুঠোফোনে যোগাযোগও ছিল সীমিত।

সেই সময়ে অস্বীকার করা ছেলেকে নিরাপদে মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে দিয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে একটি সূত্র।

 

মন্তব্য করুন


Link copied