আর্কাইভ  রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫ ● ৯ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫
ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

♦ যোগাযোগ রাখছেন কেন্দ্রেও
♦ নির্বাচনে আগ্রহীরা ঘুরছেন এলাকায়
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

মা–বাবার সঙ্গে দুই ছেলের একসঙ্গে যাত্রা, একসঙ্গেই মৃত্যু

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনা
মা–বাবার সঙ্গে দুই ছেলের একসঙ্গে যাত্রা, একসঙ্গেই মৃত্যু

রংপুর বিভাগে হাড় কাঁপানো শীত, তেুঁলিয়ায় তাপমাত্রা ৮.৫ ডিগ্রি

শনিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৫, বিকাল ০৬:২২

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক : রংপুর বিভাগের আট জেলায় হাড় কাঁপানো শীত নেমেছে। তাপমাত্রা নেমে এসেছে ৮  ডিগ্রি সেলসিয়াসে। সেই সঙ্গে হিমেল বাতাস শীতের তীব্রতা বহু গুণে বাড়িয়ে দিয়েছে। জনজীবন একেবারে অচল হয়ে পড়েছে। প্রচণ্ড শীতে জনজীবন জবুথবু অবস্থা।

রংপুর আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে,  সকাল ৬টায় রংপুর বিভাগের পঞ্চগড় জেলায় তেুঁলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপরেই রয়েছে ঠাকুরগাঁও য়ে ৯ ডিগ্রি, কুড়িগ্রামের রাজারহাটে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি, রংপুরে ৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি, নীলফামারীর সৈয়দপুরে ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি, দিনাজপুরে ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি, নীলফামারীর ডিমলায় ১১ ডিগ্রি, লালমনিরহাটে ১০ ডিগ্রি ও গাইবান্ধায় ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, মৃদু শৈত্যপ্রবাহ চলছে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আর সর্ব্বোচ্চ তাপমাত্রার মধ্যে পার্থক্য অনেক কমে যাওয়ায় এ অবস্থা হয়েছে। সেই সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশা। গত তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা পাচ্ছে না এই অঞ্চলের মানুষ।

রংপুর আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ মোস্তাফিজার রহমান শুক্রবার সকালে জানান, চলতি সপ্তাহজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা আরও কমে যেতে পারে। পুরো মাসজুড়ে মৃদু থেকে মাঝারী শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে।

এদিকে, চলমান মৃদু শৈত্যপ্রবাহে জনজীবন একেবারে অচল হয়ে পড়েছে। গত তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা মেলেনি। বিশেষ করে কনকনে ঠান্ডা বাতাস শীতের তীব্রতা অসহনীয় পর্যায়ে নিয়ে গেছে। খুব প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না।

 

শহরের চেয়ে গ্রামে শীতের তীব্রতা অনেক বেশি। এতে মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে। তীব্র শীতে সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে ছিন্নমূল আর হতদরিদ্র পরিবারগুলো। শীতবস্ত্রের অভাবে মানবেতরভাবে দিন কাটছে তাদের। এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে শীতবস্ত্র বিতরণের কোনও পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি বলে শীতার্ত মানুষের অভিযোগ। অপরদিকে শীতজনিত নানান রোগ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। 

মন্তব্য করুন


Link copied