আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৭ জুন ২০২৫ ● ১৩ আষাঢ় ১৪৩২
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৭ জুন ২০২৫
ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

ইরান কখনও আত্মসমর্পণ করবে না: খামেনি

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্বজুড়ে যেভাবে উসকে দিচ্ছে সমরাস্ত্রের ব্যবসা

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বিশ্বজুড়ে যেভাবে উসকে দিচ্ছে সমরাস্ত্রের ব্যবসা

ইসরায়েলি হামলায় ইরানি পরমাণু বিজ্ঞানীসহ পরিবারের ১১ সদস্য নিহত

ইসরায়েলি হামলায় ইরানি পরমাণু বিজ্ঞানীসহ পরিবারের ১১ সদস্য নিহত

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

ইরানের পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস না হওয়ার খবর আবারও নাকচ করলেন ট্রাম্প

গতি ফেরাতে উদ্যোগ রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সাত জেলায় পেনশন মেলা

সর্বজনীন পেনশনের নিবন্ধনে শেষ সাড়ে ৯ মাসে ‘কচ্ছপগতি’

বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, রাত ১২:০০

Ad

নিউজ ডেস্ক:  সর্বস্তরের জনগণকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় আনতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে সরকার। শুরুর দিকে এই পেনশন স্কিমে মানুষের ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেলেও, এক বছর ধরে তেমন সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। শেষ সাড়ে নয় মাসে মাত্র এক হাজার ৯৬৩ জন নতুন করে নিবন্ধন করেছেন। এ পরিস্থিতিতে নিবন্ধনের গতি বাড়াতে সরকার মেলা, কর্মশালা ও বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) মাধ্যমে মাঠে নামছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সরকার পতনের পর সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু আছে কি না, তা নিয়ে মানুষের মধ্যে এক ধরনের সংশয় ছিল। পেনশন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকেও তেমন প্রচারণা চালানো হয়নি। যে কারণে নিবন্ধনের গতি বেশ কমে যায়। এখন পেনশন স্কিমের নিবন্ধনের গতি বাড়াতে ইতোমধ্যে রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের সাত জেলা— রাজশাহী, পাবনা, নওগাঁ, গাইবান্ধা, রংপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ে পেনশন মেলা করা হয়েছে। এছাড়া পেনশন স্কিমে নিবন্ধন কার্যক্রমের জন্য কিছু এনজিওর সঙ্গে চুক্তি করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আয়োজন করা হচ্ছে কর্মশালার।

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার কিছু বেশি চাঁদা জমা পড়েছে এবং বিনিয়োগ করা হয়েছে ১৯০ কোটি টাকা। জমা পড়া চাঁদার চেয়ে বিনিয়োগ বেশি হওয়ার কারণ— বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা হয়েছে, সেই অর্থও বিনিয়োগ করা হয়েছে।-সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা

সূত্রটি জানিয়েছে, নিবন্ধনের গতি কমলেও প্রতিনিয়ত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে টাকা জমার পরিমাণ বাড়ছে। বাড়ছে বিনিয়োগের পরিমাণ। ইতোমধ্যে বিনিয়োগ করা অর্থ চাঁদা বাবদ জমা পড়া অর্থের পরিমাণকে ছাড়িয়ে গেছে। প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা এবং সমতা— এই চার স্কিমে ইতোমধ্যে তিন লাখ ৭৪ হাজারের বেশি মানুষ নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা জমা দিয়েছে। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার কিছু বেশি। বিপরীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে সরকারি বিভিন্ন ট্রেজারি বন্ড ও বিলে ইতোমধ্যে প্রায় ১৯০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে।

অর্থাৎ, চাঁদা বাবদ যে অর্থ জমা পড়েছে, বিনিয়োগ হয়েছে তার চেয়ে চার কোটি টাকার কিছু বেশি। জমা হওয়া চাঁদার চেয়ে বিনিয়োগ বেশি হওয়ার কারণ— সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করে যে মুনাফা পাওয়া গেছে, সেই অর্থও বিনিয়োগ করা হয়েছে।

সর্বস্তরের জনগণকে একটি টেকসই ও সুসংগঠিত সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামোর আওতায় আনতে ২০২৩ সালে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করে সরকার। ওই বছরের ১৭ আগস্ট উদ্বোধনের পরপরই সর্বজনীন পেনশন স্কিমে আবেদন শুরু হয়।

পেনশন মেলা আয়োজনের মাধ্যমে আমরা মানুষকে এই মেসেজ দিতে চাই— পেনশন স্কিম আছে এবং থাকবে। মেলা করার ফলে কিছু পজিটিভ ইমপ্যাক্ট পড়েছে। কিছু কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) আমরা পেয়েছি। কিছু এনজিও আমাদের সঙ্গে এনরোলমেন্ট হবে বলে জানিয়েছে।- গোলাম মোস্তফা

পরবর্তীসময়ে সব স্বশাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ‘প্রত্যয় স্কিম’ নামে নতুন স্কিম চালু করার ঘোষণা দেওয়া হয়। তবে শিক্ষকদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে তা বাতিল করা হয়। সে হিসেবে বর্তমানে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা এবং সমতা— এই চারটি স্কিম চালু রয়েছে।

শুরুতে সর্বজনীন পেনশনে মানুষের ব্যাপক সাড়া পাওয়া গেলেও মাঝে নিবন্ধনে কিছুটা ধীরগতি আসে। তবে গত বছরের এপ্রিল মাস থেকে হু হু করে বাড়তে থাকে নিবন্ধন করে চাঁদা জমা দেওয়া মানুষ। এপ্রিলে ৬০ হাজার মানুষ নিবন্ধন সম্পন্ন করেন। এতে ওই মাসে সর্বজনীন পেনশনে নিবন্ধনের সংখ্যা এক লাখের মাইলফলক স্পর্শ করে।

অর্থাৎ, সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালুর আট মাস পরে নিবন্ধন সম্পন্নকারীর সংখ্যা এক লাখ স্পর্শ করে। এরপর মে ও জুন মাসেও বিপুল সংখ্যক মানুষ নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা জমা দেন। এতে জুলাই মাস শুরু হতেই নিবন্ধন সম্পন্নকারীর সংখ্যা প্রায় সাড়ে তিন লাখ হয়ে যায়। আর জমা পড়া চাঁদার পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় ১০০ কোটি টাকা।

তবে শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর পেনশন স্কিমে নিবন্ধনের গতি বেশ কমে যায়। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। এরপর ইতোমধ্যে প্রায় ১১ মাস হয়ে গেছে। অবশ্য শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে ছাত্রদের আন্দোলন শুরু হয় জুলাই মাসের মাঝামাঝি সময় থেকেই। ছাত্র আন্দোলন শুরু হওয়ার পর থেকেই পেনশন স্কিমে নিবন্ধনের গতি কমতে থাকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ২ জুলাই দুপুর পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে চাঁদা পরিশোধ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করেন তিন লাখ ৪০ হাজার ২৪২ জন। আর তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ছিল ৯৯ কোটি ৮০ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা। এর মধ্যে ৯২ কোটি ৮৮ লাখ টাকায় সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়।

দুই মাস পর ৯ সেপ্টেম্বর সর্বজনীন পেনশন স্কিমে চাঁদা পরিশোধ করে নিবন্ধন সম্পন্ন করার সংখ্যা দাঁড়ায় ৩ লাখ ৭২ হাজার ৯৪ জন। আর তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ দাঁড়ায় ১২৩ কোটি ৫৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকা। এর মধ্যে ১১৬ কোটি ৬৯ লাখ টাকা সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করা হয়।

অর্থাৎ, আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন শুরুর পর দুই মাসে (৩ জুলাই থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত) সর্বজনীন পেনশন স্কিমে চাঁদা পরিশোধ করে নতুন নিবন্ধন সম্পন্ন করেন ৩১ হাজার ৮৫২ জন। পরবর্তীসময়ে নিবন্ধনের হার আরও কমে যায়।

সবশেষ চলতি বছরের ২৪ জুন দুপুর পর্যন্ত সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা জমাদানকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৫৭ জন। অর্থাৎ, শেষ সাড়ে নয় মাসে মাত্র ১ হাজার ৯৬৩ জন নতুন নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে শেষ সাড়ে তিন মাসে নিবন্ধন করেছেন মাত্র ৬৯৬ জন। গত ৩ মার্চ পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা পরিশোধকারীর সংখ্যা ছিল তিন লাখ ৭৩ হাজার ৩৬১ জন।

এদিকে নতুন নিবন্ধনকারীর সংখ্যা কমলেও পেনশন স্কিমে আগের মতোই নিবন্ধনের ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছেন দরিদ্র মানুষ, যাদের বার্ষিক আয় সর্বোচ্চ ৬০ হাজার টাকা। এই আয়ের মানুষদের জন্য চালু রয়েছে সমতা স্কিম। এই স্কিমের মাসিক চাঁদার পরিমাণ ১ হাজার টাকা। এর মধ্যে ৫০০ টাকা স্কিমগ্রহীতা দেবেন এবং বাকি ৫০০ টাকা সরকার থেকে দেওয়া হবে।

২৪ জুন পর্যন্ত এই স্কিমে নিবন্ধনকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৮৬ হাজার ২৫০ জন। আর জমা পড়া চাঁদার পরিমাণ ৭৭ কোটি ৩৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। অর্থাৎ, পেনশন স্কিমে নিবন্ধন সম্পন্নকারীদের ৭৭ শতাংশই দরিদ্র মানুষ। গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত এই স্কিমে নিবন্ধনকারীর সংখ্যা ছিল দুই লাখ ৮৫ হাজার জন। আর চলতি বছরের ৩ মার্চ ছিল দুই লাখ ৮৬ হাজার ৫৯ জন। অর্থাৎ, গত সাড়ে নয় মাসে এই স্কিমে নতুন করে এক হাজার ২৫০ জন নিবন্ধন করেছেন। এর মধ্যে শেষ তিন মাসে মাত্র ১৯১ জন এই স্কিমে নতুন করে নিবন্ধন করেছেন।

বাকি তিন স্কিমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি নিবন্ধন করেছেন অনানুষ্ঠানিক খাতে কর্মরত বা স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিরা। আর সবচেয়ে বেশি চাঁদা জমা দিয়েছেন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীরা। বরাবরের মতো প্রবাসীদের নিবন্ধন ও চাঁদা বাবদ জমা দেওয়া অর্থের পরিমাণ সবচেয়ে কম। বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের চাকরিজীবীদের জন্য চালু করা প্রগতি স্কিমে চাঁদা জমা পড়েছে ৭৭ কোটি ৩৯ লাখ ৫০০ টাকা। এই স্কিমে নিবন্ধনকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩

অনানুষ্ঠানিক খাতে কর্মরত বা স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তি যেমন—কৃষক, রিকশাচালক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, তাঁতি ইত্যাদি পেশার ব্যক্তিদের জন্য চালু করা সুরক্ষা স্কিম গ্রহণ করে চাঁদা পরিশোধ করেছেন ৬৩ হাজার ৫৮৭ জন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৫৩ কোটি ৮০ লাখ ১১ হাজার টাকা। আর বিদেশে অবস্থান করা বা প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য চালু করা প্রবাস স্কিমে চাঁদা জমা দিয়েছেন মাত্র ৯৮৮ জন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ৭ কোটি ২৭ লাখ ৪১ হাজার টাকা।

সব মিলিয়ে প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা এবং সমতা—এই চার স্কিমে মোট তিন লাখ ৭৪ হাজার ৫৭ জন নিবন্ধন সম্পন্ন করে চাঁদা জমা দিয়েছেন। তাদের জমা দেওয়া চাঁদার পরিমাণ ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ ৫১ হাজার ৫০০ টাকা। আর সর্বজনীন পেনশন স্কিম থেকে সরকারি ট্রেজারি বন্ড ও বিলে বিনিয়োগ করা হয়েছে ১৯০ কোটি টাকা।

যোগাযোগ করা হলে সর্বজনীন পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ১৮৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার কিছু বেশি চাঁদা জমা পড়েছে এবং বিনিয়োগ করা হয়েছে ১৯০ কোটি টাকা। জমা পড়া চাঁদার চেয়ে বিনিয়োগ বেশি হওয়ার কারণ— বিনিয়োগ থেকে যে মুনাফা হয়েছে, সেই অর্থও বিনিয়োগ করা হয়েছে।’

পেনশন স্কিমে নিবন্ধনের গতি কমে যাওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘জনগণের মধ্যে এক ধরনের সংশয় ছিল এই স্কিম আছে কি না। পেনশন মেলা আয়োজনের মাধ্যমে আমরা মানুষকে এই মেসেজ দিতে চাই— পেনশন স্কিম আছে এবং থাকবে। মেলা করার ফলে কিছু পজিটিভ ইমপ্যাক্ট পড়েছে। কিছু কমিটমেন্ট (প্রতিশ্রুতি) আমরা পেয়েছি। কিছু এনজিও আমাদের সঙ্গে এনরোলমেন্ট হবে বলে জানিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘পেনশন স্কিম চালুর পর একেবারে প্রথম পর্যায়ে মানুষের সাড়া বেশি ছিল না। পরবর্তীসময়ে আমরা বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়ার পর মানুষের সাড়া বেড়েছিল। তারপর একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর আমরা সেভাবে প্রচারে যেতে পারিনি। সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন দেখা দেয়— এই স্কিম আদৌ আছে কি না। এটা যে আছে, সেটা জানান দেওয়ার জন্য আমরা আবার মানুষের মধ্যে যাচ্ছি। আশা করছি আবার আগের মতো মানুষের আগ্রহ বাড়বে।’

প্রবাসীদের নিবন্ধন খুব কম হওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আজ (২৪ জুন) আমরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কর্মশালা করেছি। এর আগে গত ২২ জুন প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আমাদের আবার বৈঠক হবে—কীভাবে এটা (প্রবাসীদের নিবন্ধনের সংখ্যা) বাড়ানো যায়, সেই কর্মপন্থা নির্ধারণের জন্য।’

মন্তব্য করুন


Link copied