আর্কাইভ  বুধবার ● ৮ অক্টোবর ২০২৫ ● ২৩ আশ্বিন ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ৮ অক্টোবর ২০২৫
‘আইতোত হঠাৎ করে নদীর পানি এক্কেবারে বাড়ি গেইল, ‘কেমন করি খাওয়া দাওয়া করমো, সেই চিন্তা বাহে’

তিস্তাপাড়ে হাহাকার
‘আইতোত হঠাৎ করে নদীর পানি এক্কেবারে বাড়ি গেইল, ‘কেমন করি খাওয়া দাওয়া করমো, সেই চিন্তা বাহে’

নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না শেখ হাসিনা ও কামাল

আইসিটি আইন সংশোধন
নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না শেখ হাসিনা ও কামাল

মৃত্যু ছাড়া কোনো সেফ এক্সিট নেই : সারজিস আলম

মৃত্যু ছাড়া কোনো সেফ এক্সিট নেই : সারজিস আলম

সংসদে নারীদের জন্য আলাদা ৩০০ আসনের প্রস্তাব

সংসদে নারীদের জন্য আলাদা ৩০০ আসনের প্রস্তাব

১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা উপদেষ্টা আসিফের

শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, রাত ০৮:৩০

Advertisement

নিউজ ডেস্ক:  ১১ জুলাইকে ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ হিসেবে ঘোষণ দিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।

শুক্রবার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার প্রথম প্রতিরোধ দিবস ১১ জুলাই’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এ ঘোষণা দেন উপদেষ্টা আসিফ।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. হায়দার আলীর সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সোলায়মান, প্রক্টর অধ্যাপক ড. আব্দুল হাকিম, জেলা প্রশাসক আমিরুল কায়ছার, পুলিশ সুপার নজির আহমেদ খান।

অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘আপনারা সেদিন (গত বছরের ১১ জুলাই) ব্লকেড কর্মসূচি সফলই করেননি, রাত ১১টা পর্যন্ত ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছিলেন। আপনাদের সেই সাহসিকতা ও প্রতিরোধ কোটা সংস্কার আন্দোলনে সারাদেশে আরও আশা ও সাহস সঞ্চার করে। আমরা যে একটা কথা বলতাম বাধা দিলে বাঁধবে লড়াই এ কথার সত্যতা আপনারা প্রমাণ করেছিলেন। এর ধারাবাহিকতায় আন্দোলন আরও বেগবান হয়। স্বৈরাচারী হাসিনার শাসন থেকে বাংলাদেশের মানুষকে মুক্তি দেয়। আজকের এই দিনকে (১১ জুলাই) আমি ‘প্রথম প্রতিরোধ দিবস’ ঘোষণা করছি।’

উল্লেখ্য, গত বছর ১১ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলনের অংশ হিসেবে ‘বাংলা ব্লকেড’ কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নিলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের আনসার ক্যাম্প মোড়ে শিক্ষার্থীদের পথরোধ করে তৎকালীন সরকারের মদদপুষ্ট পুলিশ বাহিনী। শিক্ষার্থীরা এগিয়ে যেতে চাইলে তাদের ওপর নিক্ষেপ করা হয় কাঁদানে গ্যাস, চালানো হয় লাঠিচার্জ। ঘণ্টাখানেক চলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সংঘর্ষ। এক পর্যায়ে আবাসিক হল থেকে নারী শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে এলে নিরাপত্তা বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। রাত প্রায় ১১টা পর্যন্ত অবরুদ্ধ থাকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক।

মন্তব্য করুন


Link copied