নিউজ ডেস্ক: বরিশাল নগরী ও সদর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত বরিশাল-৫ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে রয়েছেন ১০ নেতা। এ সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ইসলামী আন্দোলন, জামায়াতে ইসলামী, বাসদ ও খেলাফত মজলিস। এ আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশীরা হলেন-দলীয় চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক তিনবারের সংসদ সদস্য মজিবর রহমান সরোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবায়দুল হক চাঁন, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির বরিশাল বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিলকিস জাহান শিরীন, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহীন, বরিশাল মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান খান ফারুক, সদস্যসচিব জিয়াউদ্দিন সিকদার, এক নম্বর যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন এবং যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসভাপতি জাকির হোসেন নান্নু।
জামায়াতের ইসলামের প্রার্থী সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সহকারী সেক্রেটারি মুয়াযযম হোসাইন হেলাল, ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) ডা. মনীষা চক্রবর্তী ও খেলাফত মজলিসের অধ্যাপক এ কে এম মাহবুব আলম। এ বিষয়ে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মজিবর রহমান সরোয়ার বলেন, বরিশাল মহানগর বিএনপির বিভেদ, কোন্দল ও দ্বন্দ্ব এবং গ্রুপিংয়ের বিষয়টি কেন্দ্র অবগত রয়েছে। তবে বরিশালের একটা ঐতিহ্য আছে। নির্বাচনের আগে দ্বন্দ্ব ভুলে সবাই এক হয়ে যায়। এবারও ব্যতিক্রম হবে না। বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাসের মোহাম্মদ রহমাতুল্লাহ বলেন, বিএনপি বড় দল। এখানে অনেক নেতা প্রার্থী হতে চাইবেন। দল যাকে মনোনয়ন দেবে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তার পক্ষে কাজ করবে।
বাসদ মনোনীত প্রার্থী ডা. মনীষা চক্রবর্তী বলেন, দল আমাকে মনোনয়ন দিয়েছে। আমি নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করব।
অপরদিকে এনসিপির সম্ভাব্য প্রার্থী মাহমুদা আলম মিতু বলেন, নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান পরিবর্তন ও সরকার পরিচালনা হবে।