শেখ হাসিনার পতনের পর মন্ত্রীদের পাশাপাশি গতকাল পর্যন্ত অন্তত ৩৮ জন সাবেক সংসদ সদস্য গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। তাঁদের বিরুদ্ধে হত্যা ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা হয়েছে।
গ্রেপ্তার সাবেক সংসদ সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন সাবেক চিফ হুইপ পটুয়াখালী-২ আসনের সংসদ সদস্য আ স ম ফিরোজ, ঢাকা-৭ আসনের হাজি সেলিম, হাজি সেলিমের ছেলে সোলাইমান সেলিম, মাদারীপুর-৩ আসনের আবদুস সোবহান গোলাপ, হবিগঞ্জ-৪ আসনের সৈয়দ সায়েদুল হক, নেত্রকোনা-৫ আসনের আহমদ হোসেন, কক্সবাজার-৪ আসনের আবদুর রহমান বদি, চট্টগ্রাম-১১ আসনের এম এ লতিফ, সিরাজগঞ্জ-৪ আসনের তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৩ আসনের আব্দুল আজিজ, ঢাকা-১০ আসনের শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বরিশাল-২ আসনের শাহে আলম তালুকদার, কুষ্টিয়া-৪–এর সেলিম আলতাফ জর্জ, ঢাকা-১৩–এর সাদেক খান, বগুড়া-৬ আসনের রাগেবুল আহসান, রাজশাহী-৪ আসনের এনামুল হক, রাজশাহী-৬ আসনের রাহেনুল হক রায়হান, নরসিংদী-৩ আসনের সিরাজুল ইসলাম, ভোলা-২ আসনের আলী আজম মুকুল, সিরাজগঞ্জ-২ আসনের জান্নাত আরা হেনরী, খুলনা-৬ আসনের রশীদুজ্জামান মোড়ল, সিলেট-২ আসনের ইয়াহিয়া চৌধুরী, সুনামগঞ্জ-৫ আসনের মহিবুর রহমান মানিক, খুলনা-৪ আসনের আব্দুস সালাম মুর্শেদী, ঠাকুরগাঁও-২ আসনের দবিরুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁও–২ আসনের মাজহারুল ইসলাম, চট্টগ্রাম-১৫–এর আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী, বরগুনা-১–এর ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু, ঝিনাইদহ-২–এর তাহজীব আলম সিদ্দিকী, লক্ষ্মীপুর-১–এর এম এ আউয়াল, চট্টগ্রাম-৬–এর এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী, ঝিনাইদহ-১ আসনের নায়েব আলী জোয়ার্দার, বরিশাল-৩–এর গোলাম কিবরিয়া টিপু, জামালপুর-৫ আসনের আবুল কালাম আজাদ, ঢাকা-৭–এর মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, রাজশাহী-৪–এর আবুল কালাম আজাদ, রাজশাহী-৩–এর আসাদুজ্জামান আসাদ, ঝালকাঠি-১–এর শাহজাহান ওমর, গাইবান্ধা-২–এর মাহবুব আরা বেগম গিনি, নোয়াখালী-৪–এর একরামুল করিম চৌধুরী, কুমিল্লা-৮ আসনের নাসিমুল আলম চৌধুরী, নীলফামারী-৩–এর রানা মোহাম্মদ সোহেল ও সংরক্ষিত মহিলা আসনের আহমেদ নাজমীন সুলতানা ও মোসা. সাফিয়া খাতুন।