আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ২ হাজার মানুষকে খুন করেছে হাসিনা-মির্জা ফখরুল 

বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, দুপুর ০৩:৪৭

Advertisement Advertisement

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:- ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ২ হাজার মানুষকে খুন করেছে শেখ হাসিনা উল্লেখ্য করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন,গত ১৫-১৬ বছরে সব রকম ভাবে আমাদের নির্যাতন করা হয়েছে।বিএনপি- জামায়াত করার কারনে আমাদের জেলে রাখা হয়েছে।নির্যাতনের স্ট্রীম রোলার চালানো হয়েছে। 

বুধবার দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলা ঈদগাহ ময়দান মাঠে উপজেলা বিএনপির আয়োজনে এক জনসভায় এসব বলেন তিনি৷ 

মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন, আল্লাহ সীমালঙ্ঘন কারীকে ক্ষমা করেননা৷ তিনি যাকে খুশি মালিক বানান আবার যাকে খুশি ফকির বানিয়ে দেন৷ শেখ হাসিনা নিজেকে রাজরাণী মনে করেছিল। তাকে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়েছে। গণভবনে ছাত্র-জনতার আগমন দেখে ভয়ে হেলিকপ্টারে করে ভারতে পালিয়েছেন৷ প্রভাবশালী হাসিনা ভয়ে ভারতে গিয়ে করুণ অবস্থায় আশ্রয় নিয়েছেন৷ 

তিনি বলেন,আমি নিজে এগারো বার কারা বরণ করেছি। যারা আমাদের উপর নির্যাতন করেছে। আমাদের শাসন করেছে, জমি দখল করেছে তারা এখন জেলে৷ বিএনপি-জামায়াতের মানুষদের নির্যাতন করার জন্য তারা আয়নাঘর বানিয়েছিলেন। গোলাম আজমের ছেলে আজমীকে ৮ বছর ধরে আয়নাঘরে নির্যাতন করেছে৷ আমাদের অনেক নেতা-কর্মীকে তারা গুম করেছে। এখনো অনেক মানুষের খবর আমরা পাইনি৷

সীমান্তে গুলি করলে কড়া জবাব দেওয়া হবে বলে মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেন,ভারত সীমান্তে আমাদের গুলি করে। আমরা ভালো ভাবে থাকতে চাই। তবে গুলি করলে প্রতিবাদ করা হবে৷ সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা আমাদের দিতে হবে। আমাদের সবার কাছে প্রিয় হতে হবে৷ আওয়ামীলীগের মতন আচরণ করলে তাদের মতন আমাদের পরিণত হবে৷

ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে তিনি বলেন, উনি বলতেন খেলা হবে পালাব না৷ পালালে দেশের বাইরে যাবনা৷ আমার বাসায় আসবেন৷ এখন তিনি কোথায় চলে গেছেন তা দেশবাসীও জানেনা৷ অনেকে বলে ভারতে চলে গেছেন। এই দেশের মানুষের বিরুদ্ধে ছিলেন বলেই আজ পালিয়ে যেতে হয়েছে৷

এ সময় জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমীন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি জামাল উদ্দীন,সাধারণ সম্পাদক আবু তাহের সহ জেলা বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

মন্তব্য করুন


Link copied