আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

টাকা দিয়ে নারীর চাবুকের ঘা খাচ্ছিলেন পুরুষ, দুজন গ্রেপ্তার

শুক্রবার, ২ মে ২০২৫, রাত ১১:২১

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে ‘ফেমডম সেশনের’ নামে নির্যাতন ও পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারীকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির ভাটারা থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার দুজন হলেন শিখা আক্তার (২৫) ও সুইটি আক্তার জারা (২৫)।

আজ বৃহস্পতিবার ভোরে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জি ব্লকের একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের মুখপাত্র তালেবুর রহমান। তিনি বলেন, এ সময় তাঁদের হেফাজত থেকে ‘বিকৃত’ যৌনকাজে ব্যবহৃত একটি চাবুক, পরিধেয় বিশেষ পোশাক, হাই হিল, বুট জুতা ও মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

ভাটারা থানা সূত্রে জানা যায়, মো. আব্দুল্লাহ নামের এক ব্যক্তি ২৯ এপ্রিল ফেসবুকের মাধ্যমে একটি অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করেন। সেখানে পুরুষদের উলঙ্গ করে শারীরিক নির্যাতন ও বিকৃত যৌনাচারের ভিডিও প্রচার করা হয়। এই কার্যকলাপে জড়িত ব্যক্তিরা টেলিগ্রাম ও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে এসব ভিডিও ছড়িয়ে দেন। জড়িত নারীরা নিজেদের ‘মিসট্রেস’ হিসেবে পরিচয় দেন এবং পুরুষেরা টাকার বিনিময়ে তাঁদের কাছে নির্যাতিত হতে আগ্রহী হন, যা ‘ফেমডম সেশন’ নামে পরিচিত।

বাদী আব্দুল্লাহ ‘শিখা আক্তার’ নামে একজনের সঙ্গে ফেসবুক মেসেঞ্জারে যোগাযোগ করেন এবং তাদের দেওয়া বিকাশ নম্বরে ৫০০ টাকা দেন। পরে তাঁকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি বাসায় যেতে বলা হয়। আব্দুল্লাহ ৩০ এপ্রিল সেখানে যান। গিয়ে দেখতে পান, শিখা আক্তার, সুইটি আক্তারসহ আরও কয়েকজন একজন পুরুষকে উলঙ্গ করে শারীরিক নির্যাতন করছেন এবং মোবাইল ফোনে ভিডিও ধারণ করছেন। এ ঘটনায় বাদী আব্দুল্লাহর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ভাটারা থানায় একটি নিয়মিত মামলা হয়।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে এবং এই চক্রের সঙ্গে জড়িত অন্যদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

মন্তব্য করুন


Link copied