আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

ভাষা শহিদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

বুধবার, ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, সকাল ০৮:২৬

Advertisement Advertisement

বিনম্র শ্রদ্ধা, যথাযথ মর্যাদা ও পূর্ণ ভাবগাম্ভীর্য পরিবেশে অমর একুশে ফেব্রুয়ারির প্রথম প্রহরে জাতি ভাষা শহিদদের স্মরণের মাধ্যমে ‘মহান শহিদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ পালন শুরু করেছে। অমর একুশের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে মহান ভাষা আন্দোলনের বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

 

আজ মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে প্রথমে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং এরপরপরই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

 

রাষ্ট্রপতি হিসেবে এবার প্রথম একুশের বেদিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন মো. সাহাবুদ্দিন।

 

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থেকে ভাষা শহিদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।

 

প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ফুল দেওয়ার পর দলীয় নেতাদের নিয়ে শহিদদের শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তারা ফুল দেওয়ার পর স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু ফুল দেন শহিদ বেদীতে। এরপর প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানসহ বিচারপতিরা ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা জানান মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা।

 

এরপর তিন বাহিনীর প্রধানদের মধ্যে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান শহিদ বেদীতে ফুল দেন।

 

উল্লেখ্য, ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি না দিয়ে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা উর্দুকে মাতৃভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেয়। এর প্রতিবাদে ঢাকার ছাত্র-জনতা রাস্তায় নেমে আসে।

 

বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের প্রধান মাইল ফলক হিসেবে গণ্য করা হয় একুশে ফেব্রয়ারিকে। ১৯৫২ সালের এই দিনে, মাতৃভাষার অধিকার আদায়ে প্রাণ উৎসর্গ করেছিলেন, বরকত, সালাম, রফিক জব্বারসহ অনেক ছাত্র তরুণ।

 

ইউনেস্কো ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর, বাংলাদেশের ভাষা শহিদ দিবস একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। এরপর থেকে বিশ্বজুড়ে দিনটি পালিত হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে।

মন্তব্য করুন


Link copied