আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

মালিকানার অতিরিক্ত জমি বিক্রি ও লিখে নিলে ৫ বছরের জেল

শনিবার, ২২ জানুয়ারী ২০২২, রাত ১১:০০

ডেস্ক: কোনো ব্যক্তি মালিকানার চেয়ে অতিরিক্ত জমি বিক্রির জন্য দলিল সম্পন্ন করলে এবং গ্রহীতা হিসেবে অতিরিক্ত জমি লিখে নিলে সর্বোচ্চ ৫ বছরের জেল বা ১০ লাখ টাকা বা উভয় দণ্ডিত হবেন। এমন বিধান রেখে ‘ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন, ২০২২’-এর খসড়া করেছে সরকার। শনিবার (২২ জানুয়ারি) খসড়াটি মতামতের জন্য ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইনের প্রাথমিক খসড়ায় ভূমি সম্পর্কিত ২২ ধরনের অপরাধ চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব অপরাধের শ্রেণি ও মাত্রাভেদে কমপক্ষে ৩ মাস থেকে সর্বোচ্চ ৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ন্যূনতম ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান প্রস্তাব করা হয়েছে খসড়ায়।

এছাড়া একই অপরাধ আবার করার ক্ষেত্রে দ্বিগুণ শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে প্রস্তাবিত আইনে। এছাড়া বেশ কয়েক শ্রেণির অপরাধকে অজামিনযোগ্য হিসেবে প্রস্তাব করা হয়। এছাড়া খসড়ায় জমির পরিমাণ ও অপরাধীর বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বর্ধিত সাজারও বিধান রাখা হয়েছে।

ভূমি মন্ত্রণালয় জানায়, বাংলাদেশে বেশিরভাগ মামলা হয় ভূমিকেন্দ্রিক বিরোধের জেরে। ভূমি সম্পর্কিত অপরাধ ও বেআইনি কর্মকাণ্ড প্রতিকারে দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা দীর্ঘ সময় বিচারাধীন থাকায় উভয় ক্ষেত্রে সৃষ্ট মামলাজট জনগণের জন্য ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভূমি অপরাধ প্রতিরোধ ও প্রতিকার আইন এই ভোগান্তি নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

প্রাথমিক খসড়ার বিষয়ে নাগরিক ও অংশীজনের প্রাপ্ত মতামতের ওপর ভিত্তি করে পরবর্তী সময়ে প্রাথমিক খসড়াটি সংশোধন করে সংশোধিত খসড়া প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রমিতীকরণের জন্য পাঠানো হবে। পরে তা মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানোর মধ্য দিয়ে আইন প্রণয়নের পরবর্তী ধাপ শুরু হবে বলেও জানিয়েছে ভূমি মন্ত্রণালয়।

খসড়া আইন অনুযায়ী, ভূমি সম্পর্কিত ২২ ধরনের অপরাধের মধ্যে রয়েছে- অন্যের জমির মালিক হওয়ার উদ্দেশ্যে জাল দলিল তৈরি, মালিকানার অতিরিক্ত জমির দলিল সম্পাদন, মালিকানার অতিরিক্ত জমি লিখে নেওয়া, পূর্ব বিক্রয় বা হস্তান্তর গোপন করে কোনো জমি বিক্রি, বায়না করা জমি পুনরায় চুক্তিবদ্ধ হওয়া, ভুল বুঝিয়ে দানপত্র ইত্যাদি সৃজন, সহ-উত্তরাধিকারীকে বঞ্চিত করে প্রাপ্যতার বেশি জমির নিজ নামে দলিলাদি সৃষ্টি, সহ-উত্তরাধিকারীকে বঞ্চিত করে নিজের প্রাপ্যতার বেশি জমি বিক্রি, অবৈধ দখল, সহ-উত্তরাধিকারীর জমি জোরপূর্বক দখলে রাখা, অবৈধভাবে মাটিকাটা, বালি উত্তোলন ইত্যাদি এবং জলাবদ্ধতা সৃষ্টি করা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied