আর্কাইভ  সোমবার ● ৩ নভেম্বর ২০২৫ ● ১৯ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ৩ নভেম্বর ২০২৫
রংপুরের সেই রূপলালের মেয়ের বিয়ে: বাইরে আনন্দ, ভেতরে কষ্ট

রংপুরের সেই রূপলালের মেয়ের বিয়ে: বাইরে আনন্দ, ভেতরে কষ্ট

রংপুর অঞ্চলের পরিস্থিতিও জটিল, ঘোষণা দিয়েও আলু কেনেনি সরকার

রংপুর অঞ্চলের পরিস্থিতিও জটিল
রংপুর অঞ্চলের পরিস্থিতিও জটিল, ঘোষণা দিয়েও আলু কেনেনি সরকার

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

শেখ পরিবারের তিন মামলায় আরও ১১ জনের সাক্ষ্য

প্রাইজবন্ডের ১২১তম ড্র অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

প্রাইজবন্ডের ১২১তম ড্র অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

যুক্তরাষ্ট্র খুনিদের আশ্রয় দিয়ে আবার ন্যায়বিচারের কথা বলে: প্রধানমন্ত্রী

মঙ্গলবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২১, রাত ০৯:২৯

Advertisement

ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমেরিকার মতো জায়গা, যারা সব সময় ন্যায়বিচারের কথা বলে, গণতন্ত্রের কথা বলে, ভোটাধিকারের কথা বলে, তারা মানবাধিকারের কথা বলে, কিন্তু আমাদের যে মানবধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল, আমরা যে ন্যায়বিচার পাইনি... তারপর যখন এই বিচার হলো, সেই খুনিদের আশ্রয় দিয়ে বসে আছে। নূরকে আশ্রয় দিয়ে রেখেছে কানাডা, আর খুনি রাশেদ এখনও আমেরিকায়।

তিনি বলেন, তাদের কাছ থেকে আমাদের আইনের শাসনের সবকও শুনতে হয়, গণতন্ত্রের কথাও শুনতে হয়, ন্যায়বিচারের কথাও শুনতে হয়- সেটিই আমার কাছে অবাক লাগে।

মঙ্গলবার বিকালে সুপ্রিম কোর্ট প্রকাশিত ‘বঙ্গবন্ধু ও বিচার বিভাগ ও ‘বঙ্গবন্ধু অ্যান্ড জুডিসিয়ারি’ শীর্ষক বাংলা ও ইংরেজিতে মুজিব স্মারক গ্রন্থ এবং ‘ন্যায়কণ্ঠ’ শীর্ষক মুজিববর্ষের স্মরণিকার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী সবার জন্য সুবিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, তার সরকার ন্যায়বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় সব সুবিধা নিশ্চিত করবে। 

তিনি বলেন, ন্যায়বিচার মানুষের প্রাপ্য। সেটা যেন সব সময় পায় সেটা আমরা চাই। কারণ আমরা ভুক্তভোগী। তাই আমরা জানি বিচার না পাওয়ার কষ্টটা কী।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা যারা ১৫ আগস্টে সব হারিয়েছিলাম, আমার মতো বাবা-মা হারিয়ে যেন কাউকে বিচারের জন্য চোখের পানি ফেলতে না হয়। সেটাই আমরা চাই। সেটা আপনারা নিশ্চিত করে দেবেন। আর আমি যতক্ষণ সরকারে আছি এজন্য যা যা দরকার আমরা করব। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আসলে বহু বছর বিচার না পেয়ে মনে অনেক দুঃখ ছিল; যাই হোক, এ হত্যার বিচার পেয়েছি। এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা। তবে এখন আরেকটা দায়িত্ব রয়ে গেছে। চক্রান্তটা খুঁজে বের করা। এটা একদিন বের হবে। এতে কোনো সন্দেহ নেই।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। অ্যাপিলেট ডিভিশনের বিচারপতি এবং স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান স্বাগত বক্তৃতা করেন।

মুজিব স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার ওপর অনুষ্ঠানে ভিডিও ডকুমেন্টারিও প্রচারিত হয়।

মন্তব্য করুন


Link copied