ইয়ূথ এন্ডিং হাঙ্গার বাংলাদেশ’র ন্যাশনাল ফোরাম’র যুগ্ম-সমন্বয়ক ইভান চৌধুরীর সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্টের গ্লোবাল ভাইস-প্রেসিডেন্ট ও কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. বদিউল আলম মজুমদার।
এ সময় আরো যুক্ত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্টের ইয়ূথ মোবিলাইজেশন টিমের কো-অর্ডিনেটর শশাঙ্ক বরণ রায়, আমজাদ হোসেন রাজিব, প্রশিক্ষণ বিভাগের কর্মকর্তা তুহিন আফসারী, তারুণ্য দর্পণের উপদেষ্টা সরকারি বেগম রোকেয়া কলেজের সহকারি শিক্ষক লায়ন আজহারুল ইসলাম দুলাল, ইয়ূথ এন্ডিং হাঙ্গার বাংলাদেশের জাতীয় সমন্বয়কারী মিশাল বিন সেলিম, রংপুর অঞ্চলের সমন্বয়কারী রাজেশ দে রাজু, গংগাচড়া অঞ্চল সমন্বয়কারী মোহাম্মদ শামসুদ্দিন, চট্টগ্রাম অঞ্চলের ফোরাম সদস্য রাফিউ আহমেদ রাফি, সদ্য সাবেক আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মিনহাজুল আবেদিন সোহাগ, সাবেক আঞ্চলিক সমন্বয়কারী মোঃ হাফিজ, সিনিয়র লিডার রাসেল মাহমুদ সহ সকল জেলা ইউনিট সমন্বয়কারী ও ও ইয়ূথ লিডাররা।
করোনাকালীন সময়ে কাজের অভিজ্ঞতা ও সফলতা তুলে ধরেন ইয়ুথ লিডার ফারুক আহমেদ, হোমায়রা হেমা, রুবেল, রায়হান কবির প্রমুখ।
‘সবাই মিলে শপথ করি, করোনাভাইরাস মুক্ত গ্রাম গড়ি’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে রংপুর অঞ্চলের প্রান্তিক মানুষের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি, জীবানুনাশক স্প্রে, কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ, ইফতার বিতরণ ও ঈদ উপহার দিয়েছেন। যতদিন করোনা ভাইরাস থাকবে ততদিন আমাদের সচেতনতামূলক কাজ অব্যাহত থাকবে বলেও জানান রংপুরের ইয়ূথ লিডাররা।
সদ্য প্রকাশিত ই-ম্যাগাজিন "তারুণ্য দর্পণ" পরবর্তীতে মুদ্রিত আকারে প্রকাশ করা হবে বলে জানান রংপুর জেলা সমন্বয়ক ও ই-ম্যাগাজিনের সম্পাদক তারিফ-উল ইসলাম তানিন। প্রায় ৩ ঘন্টাব্যাপী এ আড্ডা সাংস্কৃতিক পর্বের মাধ্যমে শেষ হয়।