স্টাফরিপোর্টার,নীলফামারী॥ জেলার জলঢাকা উপজেলায় শারমিন আক্তার নামের সপ্তম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা ও গাল কেটে হত্যার চেষ্টা করেছে এক অজ্ঞাত বখাটে যুবক। রবিবার(৯ জুলাই) রাত ৯টার দিকে উপজেলার গোলনা ইউনিয়নের চিড়াভিজা গোলনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। বর্তমানে সে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে। মেয়েটি বাবা শাহানুর আলম একজন পান দোকানদার।
জানা যায়, ঘটনার সময় বাড়িতে মেয়েটি একাই ছিল। এই সুযোগে অজ্ঞাত এক বখাটে বাড়িতে প্রবেশ করে মেয়েটির গালে ও গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে হত্যার চেস্টা চালায়। মেয়েটির আত্মচিৎকারে লোকজন ছুটে এসে পুলিশে খবর দেয়। এ সময় বাখাটে অজ্ঞাত যুবকটি পালিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে মেয়েটির স্বজনের সহযোগীতায় রংপুর মেডিকেল কলেজে নিয়ে ভর্তি করায়।
রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোস্তফা মঞ্জুর।
জলঢাকা থানার ওসি মোক্তারুল আলম বলেন মেয়েটির গলা ও গাল ধারালো অস্ত্র দিয়ে অজ্ঞাত ব্যাক্তি চিড়ে দিয়ে পালিয়ে যায়। মেয়েটির চিকিৎসা চলছে রংপুরে। মেয়েটির পরিবারের লোকজন রংপুরে অবস্থান করায় এখনো কোনো মামলা হয়নি।