আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫ ● ১১ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

তদন্ত হবে আড়ি পাতার

রাজনৈতিক সরকার এ ব্যবস্থা ধরে রাখতে চায়
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে: আখতার হোসেন

রবিবার, ৩ আগস্ট ২০২৫, রাত ১২:০০

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে। জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে।

জুলাই সনদের সংস্কারকে অন্তর্বর্তী সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।  

তিনি বলেন, জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে এবং পাহারাদারের ভূমিকা পালন করতে হবে। এই দেশের মানুষ যুগের পর যুগ ধরে যেভাবে বঞ্চনার শিকার হয়েছে, সেই বঞ্চনা থেকে মুক্তির জন্যই আমাদের শহীদরা জীবন দিয়েছেন। আহতরা তাদের শরীরের অঙ্গহানি নিয়েও আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছেন—তাদের সেই আত্মত্যাগের প্রতি সম্মান জানাতে হবে।  

রোববার (৩ আগস্ট) বিকেল পৌনে ৫টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এনসিপির সমাবেশে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।

এনসিপির সদস্য সচিব বলেন, নতুন যে বাংলাদেশের স্বপ্ন আমরা দেখি সেই বাংলাদেশে আমরা বিভাজনের রাজনীতি দেখতে চাই না। এই বাংলাদেশের মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, মুসলমান, এই বাংলাদেশের মানুষ খ্রিস্টান, বিহারী, চাকমা, সাঁওতাল, আমরা কারো মধ্যে কোনো পার্থক্য করতে চাই না।  

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ রাষ্ট্রটিকে নতুন করে করার জন্য গত বছর এই শহীদ মিনার থেকে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপের ঘোষণা দিয়েছিলেন আমাদের আহ্বায়ক। সেই ধারাকে সমুন্নত রাখতে জাতীয় নাগরিক পার্টি এনসিপি বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোতে মৌলিক সংস্কারের কথা বলেছে। বাংলাদেশের রাষ্ট্র কাঠামোতে যারা ক্ষমতায় এসেছে তারা জনগণের কাছে জবাবদিহি করেনি। আমরা এমন এক রাষ্ট্র ব্যবস্থা চাই, যেখানে প্রধানমন্ত্রী থেকে মেম্বার পর্যন্ত প্রত্যেক জনপ্রতিনিধিকে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে হবে। বাংলাদেশের মানুষরা বিগত সময়ে ক্ষমতা হস্তান্তরের সময়কালে একদলীয় যে কর্তৃত্ব দেখেছে, যে ব্যক্তিবাদ আন্দোলন দেখেছে, প্রশাসনের যে দলীয়করণ দেখেছে, সামনের বাংলাদেশে আর দেখতে চাই না।

আখতার হোসেন বলেন, মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে একটি জাতীয় ঐক্যবদ্ধ কমিশনের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একত্রিত হয়েছে। অনেক প্রত্যাশা নিয়ে আমরা এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়েছি। মৌলিক সংস্কারের যতটুকু অর্জন হয়েছে, তার প্রতিটি বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

মন্তব্য করুন


Link copied