আর্কাইভ  বুধবার ● ১২ নভেম্বর ২০২৫ ● ২৮ কার্তিক ১৪৩২
আর্কাইভ   বুধবার ● ১২ নভেম্বর ২০২৫
তিস্তায় বাঁধ দেয়া সামাজিক অপরাধ: মমতা

তিস্তায় বাঁধ দেয়া সামাজিক অপরাধ: মমতা

ভোগান্তির আরেক নাম বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাফেটেরিয়া

ভোগান্তির আরেক নাম বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাফেটেরিয়া

বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভুয়া সনদে চাকরি করছেন ১৮ কর্মকর্তা

ভুয়া সনদে হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা থেকে উপরেজিস্ট্রার
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভুয়া সনদে চাকরি করছেন ১৮ কর্মকর্তা

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে, হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যান

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১৪ ডিগ্রিতে, হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যান

নীলফামারীতে শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রীর শ্লীলতাহানীর অভিযোগ; এলাকায় তোলপাড়

বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২, বিকাল ০৫:৪৯

Advertisement

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ নীলফামারী সদর উপজেলার লক্ষ্মীচাপ বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক কর্তৃক অষ্টম শ্রেণীর এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানীর চেষ্টার ঘটনায় তোলপাড় সৃস্টি করেছে। পরিস্থিতি ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করায় এলাকাবাসীর হাতে লাঞ্চিত হয়েছে স্কুলটির প্রধান শিক্ষক।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঘটনা সামাল দিতে প্রধান শিক্ষক অবশেষে অভিযুক্ত শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্ত করেন। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।  
অভিযোগে জানা যায়, উক্ত বিদ্যালয় চলাকালিন গত মঙ্গলবার (১০ মে) সকাল সারে ১১টার দিকে বিএসসি শিক্ষক কমর উদ্দিন অষ্টম শ্রেণীর এক শিক্ষার্থীর শরীরে হাত দিয়ে শ্লীলতাহানীর চেষ্টা করে। পরের দিন গত বুধবার(১১ মে) ওই নির্যাতিতা ছাত্রীর পিতা মাহবুবুর রহমানসহ এলাকাবাসী বিএসসি শিক্ষক কমর উদ্দিন এর বিচার চায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আজিজুল ইসলামের কাছে। কিন্তু প্রধান শিক্ষক ঘটনাটি ভিন্নখাতে প্রবাহের চেষ্টা করে। ফলে এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১২টার দিকে পুনরায় স্কুলে গিয়ে প্রধান শিক্ষককে লাঞ্চিত করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রধান শিক বিদ্যালয় পরিপন্থী কর্মকান্ডে জড়িত ও বিদ্যালয়ের নিয়ম শৃঙ্খলা ভঙ্গ করার অভিযোগে বিএসসি শিক্ষক কমর উদ্দিনকে ছয় মাসের সাময়িক বরখাস্ত করা আদেশ দেন।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম দেশ রূপান্তরকে জানান, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকাবাসী ভুল বুঝে আমার শার্টের কলার ধরে আমাকে লাঞ্চিত করেছে।
এ ব্যাপারে অভিযুক্ত বিএসসি শিক্ষক কমরউদ্দিনের সাথে কথা বলার চেস্টা করা হলে বিকাল সাড়ে ৪টার দিকেও তাকে পাওয়া যায়নি এমনকি তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম জানান, বিষয়টি তদন্ত করা হচেছ। তদন্তে সাপেে উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
সদর থানার ওসি আব্দুর রউপ জানান, এ ঘটনায় থানায় কোন অভিযোগ আসে নি। 

মন্তব্য করুন


Link copied