আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

নীলফামারী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

রবিবার, ১৯ মার্চ ২০২৩, বিকাল ০৭:৩১

Advertisement Advertisement

স্টাফরিপোর্টার,নীলফামারী॥ সাবেক মন্ত্রী নীলফামারী সদর আসনের সংসদ সদস্য নীলফামারী ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আসাদুজ্জামান নুর বলেছেন,  জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসা সেবার মানোন্ননে চিকিৎসক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আরো আন্তরিক হতে হবে। হাসপাতালে আসা রোগীদের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য সকল যন্ত্রাংশ-মেশিনারী সব সময় সচল রাখার নির্দেশ দেন তিনি। এছাড়াও হাসপাতাল এলাকায় দালাল দৌরাত্বে প্রতিরোধে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার, জেনারেল হাসপাতালের সামনে জায়গা দখল করে অবৈধ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠায় তা উচ্ছেদের ব্যবস্থা গ্রহনে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন। 
নুর বলেন, জেনারেল হাসপাতালে আমরা নতুন করে ষ্টোর কমপ্লেক্স ভবন নির্মান, ৮ম তলায় ৫০টি কেবিন ব্লক নির্মান, অত্যাধুনিক মর্গ নির্মান, ডেন্টাল ইউনিট, একটি সাবষ্টেশন বিদ্যুৎ ট্রান্সফরমার ,পুরাতন ভবনের জন্য জেনারেটর, হাসপাতাল গ্যারেজ নির্মানের পদক্ষেপ গ্রহন করা হয়েছে। 
আজ রবিবার (১৯ মার্চ) দুপুরে নীলফামারী জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। জেনারের হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ডাঃ আবু আল হাজ্জাজ জেনারেল হাসপাতালের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে উপস্থাপন করেন। তিনি জানান, হাসপাতালে চিকিৎসকদের মঞ্জুরিকৃত পদ ৫৮টির মধ্যে কর্মরত ২৭ জন ও শুন্যপদ রয়েছে ৩১টি। পাশাপাশি নার্স ও দ্বিতীয় শ্রেনী মঞ্জুরিকৃত পদ ১৫০টির মধ্যে রয়েছে ১৪৪জন। তৃতীয় শ্রেনীর মঞ্জুরিকৃত ৪০টি পদের মধ্যে ১৮জন, চতুর্থ শ্রেনীর ২৪টি পদের মধ্যে ১৮ জন রয়েছে। 
প্রতিদিন হাসপাতালের বহিঃবিভাগে ১ হাজার ১০০, আন্তঃবিভাগে ৩৫০ ও জরুরী বিভাগে ২৮০ জন রোগীকে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হচ্ছে। প্রতি মাসে ছোট বড় মিলে এক হাজার ৭৯ জন রোগী ও ৪৫জন প্রসূতির সিজার ও অপারেশন করা হয়। সেই সাথে স্বাভাবিক প্রসব রোগীর সংখ্যা প্রতিমাসে ১০৫ জন। হাসপাতালে পৃথকভাবে নতুন করে সার্জারী ও অর্থোপেডিক্স ওয়ার্ড ও ১০ শয্যা বিশিষ্ট ডায়রিয়া ওয়ার্ডকে বৃদ্ধি করে ১৫ শষ্যা করা হয়। হাসপাতালে শেখ রাসেল স্ক্যানু ইউনিট চালু, অক্সিজেন জেনারেশন প্ল্যান্ট ও সেন্টার অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে।
এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, জেলা সিভিল সার্জন ও কমিটির সদস্য ডাঃ হাবিবুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুল ইসলাম, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান শাহিদ মাহমুদ, গণপূর্তবিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী তৌহিদুজ্জামান, চেম্বার অব কর্মাসের সভাপতি প্রকৌশলী এসএম সফিকুল আলম ডাবলু, প্রেস ক্লাব সভাপতি তাহমিন হক ববী সহ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য বৃন্দ। 

মন্তব্য করুন


Link copied