আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫ ● ১১ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

তদন্ত হবে আড়ি পাতার

রাজনৈতিক সরকার এ ব্যবস্থা ধরে রাখতে চায়
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

পীরগঞ্জে ‘জয় সেট সেন্টার’ থেকে মিলবে প্রশিক্ষণ, বাড়বে কর্মসংস্থান: স্পীকার

রবিবার, ১৭ মার্চ ২০২৪, বিকাল ০৬:৩৫

Advertisement Advertisement

 মমিনুল ইসলাম রিপন: তথ্য প্রযুক্তিতে তরুণ-তরুণীদের দক্ষতা বাড়ানো এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলায় নির্মিত হচ্ছে ‘জয় SET Center’ বা জয় স্মার্ট সার্ভিস এন্ড এমপ্লয়মেন্ট ট্রেনিং সেন্টার। রোববার (১৭ মার্চ) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে এ সেন্টারের নির্মাণ কাজের উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। এসময় ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, পীরগঞ্জে ‘জয় সেট সেন্টার’ স্থাপিত হচ্ছে। এ সেন্টার থেকে তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। এতে বাড়বে কর্মসংস্থান। তরুণ-তরুণীরা ‘জয় SET Center’ এ ফ্রিল্যান্সিং করে ডলারে ইনকাম করতে পারবেন। একইসাথে, মাঠ পর্যায়ে ডিজিটাল ও উদ্ভাবনী সেবাসমূহ প্রদান আরও সহজ হবে এবং গুনগত মান বৃদ্ধি পাবে।

প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, সারাদেশে ৫৫৫টি ‘জয় SET Center’ স্থাপিত হচ্ছে। ২ লাখ ৬৬ হাজার ৪০০ শিক্ষার্থী-তরুণ-তরুণীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হবে। তাদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে। প্রতিটি সেন্টারে একটি ব্যাচে ৪০ জন সার্টিফিকেট কোর্সসহ প্রশিক্ষণ সুবিধা পাবে। প্রতিদিন তিনটি ব্যাচ পরিচালিত হলে একটি ‘জয় SET Center’ থেকে প্রতিদিন ১২০ জন প্রশিক্ষণ পাবেন। সেই হিসেবে একটি সেন্টার থেকে বছরে ৪টি ব্যাচে ৪৮০ জন প্রশিক্ষণ পাবেন।

তিনি আরও বলেন, ‘জয় SET Center’-এ ডিজিটাল ল্যাব, প্রশিক্ষণ রুম, স্টার্ট-আপ জোন, প্লাগ এন্ড প্লে জোনসহ জেলা-উপজেলা আইসিটি কর্মকর্তাদের অফিস অবকাঠামো সুবিধা থাকবে। স্টার্ট-আপ জোনে ডিজিটাল ডিভাইস ও কানেক্টিভিটি সম্বলিত ওয়ার্কিং ফ্যাসিলিটি থাকবে। উপজেলা পর্যায়ে একত্রে ১০ জন উদ্যোক্তা/ফ্রিল্যান্সার ওয়ার্কিং ফ্যাসিলিটি পাবেন। আর জেলা পর্যায়ে একত্রে ১৫ জন ওয়ার্কিং সুবিধা পাবেন। এছাড়া প্রতিটি প্লাগ এন্ড প্লে জোন থেকে বছরে ৫০ হাজারের বেশি মানুষ ডিজিটাল সেবা পাবে। উপজেলা পর্যায়ে তরুণ-তরুণীরা প্রশিক্ষন এবং ওয়ার্কিং স্পেস পেলে নতুন উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সার তৈরি হবে। এতে আত্মকর্মসংস্থানের বিশাল সুযোগ সৃষ্টি হবে।

রংপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মো: মোস্তফা কামাল, ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (ইডিসি) প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক তানজিনা ইসলাম, সহ প্রকল্পের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।  

মন্তব্য করুন


Link copied