আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ : কে এই সুমাইয়া?

মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিন ৫ দিনের রিমান্ডে

বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট ২০২৫, রাত ০৯:০৩

Advertisement Advertisement

নিউজ ডেস্ক: কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ‘গেরিলা প্রশিক্ষণ’ দেয়ার ঘটনায় অভিযুক্ত মেজর সাদিকের স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। ভাটারা থানার সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় তাকে এই রিমান্ড দেয়া হয়েছে।

আজ বৃহস্পতিবার তাকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। রাষ্ট্রপক্ষে পাবলিক প্রসিকিউটর রিমান্ডের পক্ষে শুনানি করেন। আসামি পক্ষের আইনজীবীরা তার রিমান্ড নামঞ্জুর ও জামিন চেয়ে শুনানি করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সেফাতুল্লাহ তার জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে রিমান্ডের আদেশ দেন।

এর আগে, বুধবার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাকে আটক করে ডিবি হেফাজতে নিয়েছে। পরে ভাটারা থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়।

সুমাইয়া জাফরিন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ঘটনায় সেনা হেফাজতে থাকা মেজর সাদিকুল হক ওরফে মেজর সাদিকের স্ত্রী। আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণের ঘটনায় সুমাইয়া জাফরিনও জড়িত ছিলেন বলে জানা যায়। প্রথম দিকে সুমাইয়াকে পুলিশের সহকারী সুপার (এএসপি) বলা হলেও পরে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জানানো হয়, এই নামে কোনো নারী কর্মকর্তা সেই বাহিনীতে নেই।

আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের এসব ক্যাডারদের প্রশিক্ষণের দায়িত্ব পালন করেন মেজর সাদিকুল হক ওরফে মেজর সাদিক। তাকে গত ১৭ জুলাই নিজ বাসস্থান রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে হেফাজতে নিয়েছে সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, সাদেকুল হক সাদেক নামের ওই মেজর বর্তমানে তাদের হেফাজতে রয়েছেন এবং এ বিষয়ে তদন্ত চলমান আছে। তদন্তে তিনি দোষী প্রমাণিত হলে সেনাবাহিনীর প্রচলিত নিয়মে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যে কার্যক্রম নিষিদ্ধ থাকা আওয়ামী লীগ, নিষিদ্ধ ছাত্রলীগসহ অন্যান্য সহযোগী সংগঠনের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

মন্তব্য করুন


Link copied