আর্কাইভ  সোমবার ● ২৪ নভেম্বর ২০২৫ ● ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৪ নভেম্বর ২০২৫
রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং: আহত শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে ভর্তি, তদন্ত কমিটি গঠন

রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে র‍্যাগিং: আহত শিক্ষার্থীকে মেডিকেলে ভর্তি, তদন্ত কমিটি গঠন

'চিকেনস নেক ঘিরে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক'

'চিকেনস নেক ঘিরে ভারতের উচ্চপর্যায়ের নিরাপত্তা বৈঠক'

কনকনে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়

কনকনে শীতে কাঁপছে পঞ্চগড়

হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

যুক্তরাষ্ট্রের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা খাতে বড় বিনিয়োগ করবে আরব আমিরাত

শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, দুপুর ০২:০৭

Advertisement

নিউজ ডেস্ক:  মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্র ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে প্রশংসা করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, আগামী ১০ বছরে ইউএই যুক্তরাষ্ট্রের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে ১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে।

বৃহস্পতিবার উপসাগরীয় তিন দেশ সফরের শেষ দিনে আবুধাবিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প বলেন, এই সম্পর্ক যে আরও বিস্তৃত ও মজবুত হবে, তা নিয়ে আমার বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।

এই সফরে ট্রাম্প প্রযুক্তি, ব্যবসা ও প্রতিরক্ষা খাতে কয়েকটি লাভজনক চুক্তি সম্পন্ন করেছেন। তার কথায় সব মিলিয়ে ১০ ট্রিলিয়ন ডলারের চুক্তি হয়েছে। সফরের প্রথমেই তিনি যান সৌদি আরবে। এরপর কাতার হয়ে যান সংযুক্ত আরব আমিরাতে।

আল নাহিয়ান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে এই অঞ্চলসহ বিশ্বব্যাপী শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সংযুক্ত আরব আমিরাত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হওয়া নতুন চুক্তির মাধ্যমে সংযুক্ত আরব আমিরাত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ডেটা সেন্টার স্থাপন করতে পারবে। তবে তাদের ডেটা সেন্টারে কোন ধরনের এআই চিপ ব্যবহৃত হবে, তা এখনো বিস্তারিতভাবে জানানো হয়নি।

এ প্রসঙ্গে এনভিডিয়ার সিইও জেনসেন হুয়াংকে শেখ মোহাম্মদ ও ট্রাম্পের সঙ্গে আলাপ করতে দেখা গেছে।

হোয়াইট হাউস জানায়, এআই চুক্তির আওতায় সংযুক্ত আরব আমিরাত যুক্তরাষ্ট্রে এমন ডেটা সেন্টারে বিনিয়োগ, নির্মাণ অথবা অর্থায়ন করবে, যেগুলোর আকার ও সক্ষমতা ইউএইতে বিদ্যমান ডেটা সেন্টারের সমপর্যায়ের হবে বা তার চেয়েও বেশি।

কাতারের দোহা থেকে আল জাজিরার সংবাদদাতা হাশেম আহেলবারা জানান, এ ধরনের চুক্তি অতীতে ওয়াশিংটনের জন্য জাতীয় নিরাপত্তার উদ্বেগের বিষয় ছিল। তবে পরে ট্রাম্প প্রশাসনের সময় যুক্তরাষ্ট্র তাদের অবস্থান পরিবর্তন করে।

মন্তব্য করুন


Link copied