আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ● ২৫ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ডাকসুর ভোটগ্রহণ শুরু

ডাকসুর ভোটগ্রহণ শুরু

প্রস্তুতি সম্পন্ন, ডাকসুর ভোটগ্রহণ সকাল ৮টায়

ডাকসু নির্বাচন
প্রস্তুতি সম্পন্ন, ডাকসুর ভোটগ্রহণ সকাল ৮টায়

ডাকসু নির্বাচনের জন্য কার্জন হলে প্রস্তুত ভোট কেন্দ্র

ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচনের জন্য কার্জন হলে প্রস্তুত ভোট কেন্দ্র

শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা

ডাকসু নির্বাচন
শেষ সময়ে সাইবার হামলার শিকার প্রার্থীরা

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

মঙ্গলবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, রাত ১২:৫৪

Advertisement

রাজশাহী প্রতিবেদক: রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনে দলীয় মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন বিএনপির অর্ধডজন নেতা। তাদের মধ্যে আছেন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন তপু, বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ডি এম জিয়াউর রহমান জিয়া, সাবেক ছাত্রদল নেতা আমেরিকা প্রবাসী ডা. জাহিদ দেওয়ান শামীম, জেলা যুবদলের সদস্যসচিব রেজাউল করিম টুটুল, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম এবং উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব অধ্যাপক কামাল হোসেন। এ ছাড়া জামায়াতসহ অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী ভোটের মাঠে তৎপরতা চালাচ্ছেন। এ আসনে জামায়াতের প্রার্থী হয়েছেন ডা. আবদুল বারি সরদার। রাজশাহী-৪ আসনটি শুধু বাগমারা উপজেলা নিয়ে গঠিত। এখানে আছে ১৬টি ইউনিয়ন ও দুটি পৌরসভা। এ আসনে ১৯৯১ সালে জাতীয় পার্টি থেকে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন প্রয়াত সরদার আমজাদ হোসেন। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে বিজয়ী হন বিএনপির প্রার্থী প্রয়াত আবু হেনা। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রকৌশলী এনামুল হক জয়ী হন এবং টানা তিনবার এমপি ছিলেন। ২০২৪ সালের নির্বাচনে এনামুল হকের পরিবর্তে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পান আবুল কালাম আজাদ। তিনিও বিজয়ী হন। এবারের ভোট যুদ্ধের জন্য সক্রিয় হয়েছেন বিএনপি ও অন্য রাজনৈতিক দলের নেতারা। বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ডিএম জিয়াউর রহমান বলেন, আমাদের আসনটি একটি মাত্র উপজেলা নিয়েই গঠিত।

আমি সেই উপজেলার নির্বাচিত চেয়ারম্যান ছিলাম। দলকে তৃণমূল পর্যায়ে আরও সুসংগঠিত করতে আমরা দিনরাত পরিশ্রম করছি। নেতা-কর্মীদের দুঃসময়ে পাশে থেকেছি। আমি দীর্ঘ সময় জনপ্রতিনিধির দায়িত্ব পালন করেছি। অপর প্রার্থী কামাল হোসেন বলেন, দলের চরম দুঃসময়ে আমি সরকারি চাকরি ছেড়ে নেতা-কর্মীদের সাহস জুগিয়েছি। নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করেছি। হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। জেলে গেছি। দল যদি বিবেচনা করে আমাকে মনোনয়ন দেবে। আমি মানুষের পাশে ছিলাম। মানুষও আমাকেই চায়। জামায়াতের প্রার্থী আবদুল বারী সরদার বলেন, মানুষ গত ১৫ বছরের পুনরাবৃত্তি চায় না। আগে যা কিছু হয়েছে এসব থেকে নতুন কিছু চায়। মানুষ আমাদের ডাকে ব্যাপক সাড়া দিচ্ছে। আমি বিভিন্ন সময় গণসংযোগও করছি। আশা করছি ভালো কিছু হবে।

মন্তব্য করুন


Link copied