আর্কাইভ  রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫ ● ৯ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   রবিবার ● ২৪ আগস্ট ২০২৫
জয়ের জটিল সমীকরণ

জয়ের জটিল সমীকরণ

হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

জুলাই-আগস্টে মানবতাবিরোধী অপরাধ
সীমাহীন বর্বরতা
হাসিনার মামলায় ১৬ চানখাঁরপুল মামলায় ৮ জনের সাক্ষ্য শেষ

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

ছুটিতে পাঠানো সেই ১২ বিচারপতি কোথায়?

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

হাসিনার পলায়ন উদযাপনের জনস্রোতে কেন এত গুলি, কেন এতো আক্রোশ

আমার ব্যর্থতাগুলো খুঁজে বের করে দিন, সংশোধন করে নেব: প্রধানমন্ত্রী

বুধবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৩, রাত ০৮:৪৪

Advertisement Advertisement

ডেস্ক: ব্যর্থতা থাকলে তা খুঁজে বের করে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ব্যর্থতা খুঁজে দিলে সংশোধন করে নেবেন বলেও জানান তিনি। আজ বুধবার জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।

জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম জানতে চান প্রধানমন্ত্রীর কোনো ব্যর্থতা আছে কি না। জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘সফলতা কী, ব্যর্থতা কী—এটা যাচাই করবে জনগণ। এটা যাচাই করা আমার দায়িত্ব না। সততা ও সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে জনগণের কল্যাণ বিবেচনা করে কাজ করলে ব্যর্থ হব কেন? কোথায় সাফল্য, কোথায় ব্যর্থতা সেটা জনগণই বিচার করবে।’

ফখরুল ইমামের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মাননীয় সদস্যর যখন এতই আগ্রহ তাহলে আমার ব্যর্থতাগুলো আপনিই খুঁজে বের করে দিন। আমি সংশোধন করে নেব।’

শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি ছোট থেকেই রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। কলেজেও রাজনীতি করেছি। ভিপি ছিলাম। ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা কমিটির সদস্য হিসেবে কাজ করেছি। রাজনীতি আমাদের পারিবারিক, একেবারেই রক্তেই আছে। কিন্তু কখনও এত বড় দায়িত্ব নিতে হবে বলে ভাবিনি। ওই ধরণের কোনো আকাঙ্ক্ষাও ছিল না। এমনকি কখনো এই ধরনের দাবিও করিনি।’

তিনি বলেন, ‘সময়ের প্রয়োজনে যখন যে কাজ দিয়েছে, সেই কাজই করে গেছি। চেষ্টা করেছি। পঁচাত্তরের পরে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব দিল। বিশেষ করে ১৯৮০ সালে যখন লন্ডনে গেলাম, সেখানে আওয়ামী লীগ সংগঠনকে শক্তিশালী করতে কাজ করেছি।’

১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘কোনটা সফল হওয়া, কোনটা বিফল হওয়া, সেটা না। সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ করতে হবে। দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘১৪ বছর আগের বাংলাদেশ আর এখনকার বাংলাদেশে যে আমূল পরিবর্তন—সেটা আমরা বয়োবৃদ্ধ যারা আছি তারা জানি। কিন্তু আজকের প্রজন্ম জানবে না। যদি সততা নিয়ে, সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য নিয়ে জনগণের কল্যাণে কি কাজ করতে হবে সেটা বিবেচনা করে কাজ করা যায় তাহলে ব্যর্থ হবো কেন? কোথায় সাফল্য, কোথায় ব্যর্থতা সেটা জনগণই বিচার করবে।’

মন্তব্য করুন


Link copied