আর্কাইভ  সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫ ● ১০ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৫ আগস্ট ২০২৫
সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

সমস্যা বাড়ছে পাটপণ্য রপ্তানিতে

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বিএনপি

বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

► এক চুক্তি, চার সমঝোতা স্মারক ও এক কর্মসূচি সই
একাত্তর ইস্যু দুবার মীমাংসিত, বললেন পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী
বহুমুখী নিবিড় সম্পর্কে ঐকমত্য

রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

উল্টো বাড়ছে দিনদিন, চলছে শুধুই আলোচনায়
রোহিঙ্গা ঢলের ৮ বছর আজ, ফেরানো গেল না একজনও

কুড়িগ্রামে নৌকা ঘাটে অতিরিক্ত অর্থ আদায়, বন্ধের দাবিতে চরবাসীর মানববন্ধন

শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, বিকাল ০৬:১৯

Advertisement Advertisement

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি : কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে অতিরিক্ত খাজনা আদায় বন্ধের দাবীতে চরবাসীর মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১২ জুলাই) বিকেলে সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে চরের শত শত মানুষ অংশ নেয়।


মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, যাত্রাপুর হাটের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল আর্মি, যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিমুদ্দিন হায়দার রিপন, ইউপি সদস্য আবু রায়হান, মাসুদ রানা, আব্দুস সালামসহ চরের অনেকে।


বক্তারা বলেন, চরের লাখো মানুষ এই যাত্রাপুর হাটে শনিবার ও মঙ্গলবার হাট করতে আসেন। এসব মানুষদের কাছ থেকে ঘাটের নির্ধারিত খাজনার চেয়েও অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছে ঘাট ইজারাদার। এছাড়াও চরাঞ্চলের মানুষ কৃষি পন্য হাটে বিক্রি করতে আসলে খাজনা হিসেবে অতিরিক্ত টাকা গুনতে হয়। ফলে চরাঞ্চলের মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পরছে। তাই তারা অতিরিক্ত অর্থ আদায় বন্ধে প্রসাশনের দৃষ্টি কামনা করেন।


মানববন্ধনে চরের বাসিন্দা মাসুদ রানা বলেন, আমরা চরের ১ থেকে দেড় লক্ষ মানুষ শনিবার ও মঙ্গলবার হাটে আসি। কিছু বিক্রি করতে আসলেও চাঁদা দেওয়া লাগে। আবার কিছু কিনে নিয়ে গেলেও টাকা দেয়া লাগে। যার কারণে আমরা চরের মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে গেছি। আমি চরবাসীর পক্ষ থেকে অতিরিক্ত টাকা আদায় বন্ধের জোড় দাবি করছি।


যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান রহিম উদ্দিন হায়দার রিপন বলেন, ঐতিহ্যবাহী যাত্রাপুর নৌকা ঘাটে চরের মানুষকে জিম্মি করে টাকা নিচ্ছে ঘাট ইজারাদার। ফলে ঘাট ইজারাদারের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছে চরের হাজার হাজার মানুষ। তাই প্রশাসনের কাছে বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া দাবি করছি।


এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাঈদা পারভীন জানান, ঘাটটি তো জেলা পরিষদের। তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মন্তব্য করুন


Link copied