আর্কাইভ  সোমবার ● ২৪ নভেম্বর ২০২৫ ● ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২
আর্কাইভ   সোমবার ● ২৪ নভেম্বর ২০২৫
হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে খালেদা জিয়াকে

হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর

প্লট বরাদ্দে দুর্নীতি
হাসিনাসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর

হাসিনা-রেহানা-টিউলিপের মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

হাসিনা-রেহানা-টিউলিপের মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

রাজনীতি ছেড়ে 'পাপমুক্ত' হতে দুধ দিয়ে গোসল!

রাজনীতি ছেড়ে 'পাপমুক্ত' হতে দুধ দিয়ে গোসল!

কুড়িগ্রামে পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলীর অপসারণ ও তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, রাত ০৯:৪৫

Advertisement

সাইফুর রহমান শামীম,কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো: রাকিবুল হাসানের অপসারণ ও তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানবন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। 
 
সোমবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে কুড়িগ্রাম প্রেস ক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন করে জেলার রাজারহাট উপজেলার তিস্তার পাড় থেকে আসা সহশ্রাধিক মানুষ।
 
এ সময় বক্তব্য রাখেন ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সদস্য শহিদুল ইসলাম, মিন্টু মিয়া, আজিজার রহমান, আশরাফুল হক, আবুল হোসেন, রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
 
মানববন্ধনে বক্তরা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীর অপসারণ চেয়ে বলেন, তিস্তার করাল গ্রাসে আমরা গ্রামবাসী নিঃস্ব। আমরা তিস্তা পাড়ের মানুষ বৈষম্যের শিকার। নদী ভাঙনের সময় পনি উন্নয় বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলীকে বার বার মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তিনি বিরক্তবোধ করে মোবাইল ফোন বন্ধ করে রাখেন। 
কখনও কখনও কিছু বস্তা ভরাট থাকলেও বস্তা ফেলার অনুমতি মেলেনা তার তাছ থেকে।  ফলে  ভাঙন  কবরিত এলাকায় বস্তুা ফেলার আগেই তা নদী গর্ভে চলে যায়। বাস্তবে তিস্তা নদী ভাঙন রোধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি তিনি। এমনকি ভাঙনের সময় তিনি পরিদর্শনেও আসেননি। 
 
বর্তমান নির্বাহী প্রকৌশলীকে অনতিবিলম্বে অপসারণ করে একজন দক্ষ ও জনবান্ধব নির্বাহী প্রকৌশলী নিয়োগসহ তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন করার জোর দাবী জানান বক্তারা। 
 
মানববন্ধন শেষে তিস্তা পাড়ের মানুষজন বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহর প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে।
 
এ বিষয়ে কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, এ মৌসুমে তিস্তার ভাঙন রোধে ৭-৮টি স্পষ্টে আমরা কাজ করেছি। তবে কিছু স্থানে ভাঙন আছে, সেখানেও টেন্ডারের মাধ্যমে কাজ করা হবে।
 

মন্তব্য করুন


Link copied