আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫ ● ১১ ভাদ্র ১৪৩২
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ২৬ আগস্ট ২০২৫
রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

রংপুরের ১০০ শয্যা বিশিষ্ট শিশু হাসপাতালটি দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকায় অবকাঠামোসহ এসিগুলো নষ্ট

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

তদন্ত হবে আড়ি পাতার

রাজনৈতিক সরকার এ ব্যবস্থা ধরে রাখতে চায়
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর

নীলফামারীতে সড়ক দূর্ঘটনায় মসজিদের মুয়াজ্জিন নিহত

সোমবার, ২ ডিসেম্বর ২০২৪, দুপুর ০২:৪৩

Advertisement Advertisement

স্টাফ রিপোর্টার,নীলফামারী॥ নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নাজমুল ইসলাম (৩৫) নামের মসজিদের এক মুয়াজ্জিন নিহত হয়েছেন। সোমবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টার দিকে রংপুর সড়কের নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জের বড়ভিটা ফয়সাল পেট্রোলপাম্প এলাকায় এইদূর্ঘটনাটি ঘটে।
নিহত মুয়াজ্জিন উপজেলার বড়ভিটা ইউনিয়নের দলবাড়ি গ্রামের মৃত জমসের আলীর ছেলে এবং এলাকার বাজেডুমুরিয়া জামে মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন বলে এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে। 
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায় ঘটনার সময় উক্ত পথে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির সরকারি জিপ গাড়িতে রংপুর যাচ্ছিলেন। আর উক্ত মুয়াজ্জিন বড়ভিটা বাজার হতে মোটরসাইকেলে নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। হঠাৎ করে মুয়াজ্জিন নাজমুল ইসলাম জনৈক রাজুর পানের আড়ৎ এর সামনে অসাবধানতাবশত সড়কের পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে বাঁক নিয়ে ফেললে জীপগাড়ির সামনে চলে এলে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে মুয়াজ্জিম নাজমুল ইসলাম গুরুত্বর জখম প্রাপ্ত হয়ে ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। 
দুর্ঘটনার বিষয়টি স্বীকার করে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির জানান, ইজিবাইকের পেছন থেকে হুট করে দ্রুত গতিতে বের হয় মোটরসাইকেলটি। এ সময় গুরুত্বর আহত হন তিনি। আমি চেষ্টা করছিলাম তাকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাবার কিন্তু সেখানেই মারা যান তিনি। 
বড়ভিটা ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারমান আলহাজ্ব ফজলার রহমান জানান, ঘটনার পর পরেই চালক গাড়ি থামালে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসনের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) সোহেল সুলতান জুলকার নাইন কবির গাড়ী থেকে নেমে এলাকাবাসীকে ডাক দেন। খবর পেয়ে আমি ও থানা পুলিশের ওসি সহ পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে আসি। ঘটনার বিবরন জানার পর নিহতের পরিবার আর কোন অভিযোগ করেননি। পরে বিষয়টি আইনগত ভাবে সমাধান করা হয়। 
কিশোরীগঞ্জ থানার ওসি আশরাফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন। 

মন্তব্য করুন


Link copied